পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাত ৮টার দিকে শিশুটি ঘরের সিঁড়িতে গিয়ে পা ঝুলিয়ে বসে। কিছুক্ষণ পর চিৎকার দিলে পরিবারের সদস্যরা ছুটে গিয়ে দেখে পায়ে কোনো কিছুর কামড়ের চিহ্ন। এরপরই সিঁড়ির নিচে সাপ দেখতে পান তারা। পরক্ষণে শিশুটি বমি করতে শুরু করলে দ্রুত শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর শিশুটির মৃত্যু হয়।
এদিকে এ ধরনের রোগী ভতির্র কোনো রেকর্ড নেই বলে শিবচর হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
শিশুটির বাবা রাকিব খান বলেন, ‘ঘরের দুয়ারে সিঁড়িতে গিয়ে বসার পরই পায়ে কামড় দেয়। আমার মেয়ে ভয়ে চিৎকার দিয়ে ওঠে।
আমরা প্রথমে বুঝতে পারিনি। ভেবেছি অন্য কিছুতে কামড় দিতে পারে। পরে দেখি সাপ। ততক্ষণে বমি করতে শুরু করে মেয়ে। আমার গলা শক্ত করে জড়িয়ে রেখেছিল! মেয়েটিকে বাঁচানো গেল না।