নাসিম রুমি: প্রকৃতি কন্যা হিসেবে সারাদেশে এক নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং।
সিলেট ভ্রমণে যাবেন, অথচ জাফলং যাবেন না তা কি হয়! খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরুপ লীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তূপ জাফলংকে করেছে আকর্ষণীয়।
সীমান্তের ওপারে ইন্ডিয়ান পাহাড় টিলা, ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, ঝুলন্ত ডাউকি ব্রীজ, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ হিমেলপানি,উঁচু পাহাড়ে গহিন অরণ্য ও শুনশান নিরবতার কারণে এলাকাটি পর্যটকদের দারুণভাবে আকৃষ্ট করে। আসুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে জাফলং যাবেন আর খরচ যেমন পড়বে।
জাফলং এর অবস্থান:
বাংলাদেশের সিলেটের সীমান্তবর্তি এলাকায় জাফলং অবস্থিত। এর অপর পাশে ভারতের ডাওঁকি অঞ্চল ডাকি অঞ্চলের পাহাড় থেকে ডাওকি নদী এই জাফলং দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। মূলত পিয়াইন নদীর অববাহিকায় জাফলং অবস্থিত। আপনি সিলেট যাবেন বর্ধার সিজনে কারন বর্ষায় পাহাড় এর সৌন্দর্য ভালো ভাবে ফুতে উঠে ‘আর অফুরন্ত পানি থাকে।
সিলেটনগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর পূর্ব দিকে গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলং এর অবস্থান। জাফলংয়ে শীত ও বর্ষা মৌসুমের সৌন্দর্যের রুপ ভিন্ন। কয়েক হাজারফুট উপর থেকে নেমে আসা সফেদ ঝর্ণাধারার দৃশ্য যে কারোরই নয়ন জুড়ায়। ঢাকা থেকে সিলেটের দূরত্ব প্রায় ২৪০ কিলোমিটার । জাফলং, সিলেট শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে, ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে খাসিয়া-জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত, এবং এখানে পাহাড় আর নদীর অপূর্ব সম্মিলন বলে এই এলাকা বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটনস্থল হিসেবে পরিচিত।জাফলং এর গ্রীন রির্সোট ভিউ বেশ মনোরম।
জাফলং-এর গ্রীন রির্সোটে থাকার জন্য সব ধরনের সু্বিধা রযেছে। ভাড়া ১০০০ থেকে -৪০০০টাকা।