প্রিমিয়াম ফিশ এন্ড এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান সিলেটের কৃতী সন্তান আমেরিকা প্রবাসী কল্লোল আহমেদকে ২০১৯ সালের বৈধ চ্যানেলে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী ক্যাটাগরিতে এবং তার সহধর্মিণী মারুফা আহমেদকে বিদেশে বাংলাদেশি পণ্যের আমদানি কারক অভিবাসী বাংলাদেশি ক্যাটাগরিতে বাণিজ্যিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (সিআইপি) সম্মানে ভূষিত হয়েছেন।
শনিবার ১৮ ডিসেম্বর রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ২০১৯ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তাদেরকে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়। মারুফা আহমেদ এর পক্ষে তার ভাই এনআরবি ব্যাংকের পরিচালক মোহাম্মদ জামিল ইকবাল গ্রুপ অব কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ জায়েদ ইকবাল অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এএমপির কাছ থেকে সনদ ও ক্রেস্ট গ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এমপি।
উল্লেখ্য মিসেস মারুফা আহমেদ সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলার আকাখাজনা (বড়বাড়ি) গ্রামের মরহুম আলহাজ্ব আশহাক আহমদ ও হবিবুন নেছা চৌধুরী মেয়ে।মিসেস মারুফা আহমেদ বাংলাদেশের অন্যতম কন্সট্রাকশন প্রতিষ্ঠান জামিল ইকবাল লিমিটেড এর চেয়ারম্যান ও এন আর বি ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ও বর্তমান দেশ সেরা দ্বিতীয় সর্বোচ্ছ করদাতা ও সিলেট বিভাগের সাত বারের সর্বোচ্চ করদাতা স্বন্মাননায় ভূষিত মোঃ জামিল ইকবাল এবং এনআরবি ব্যাংকের অন্যতম পরিচালক ও জামিল ইকবাল গ্রুপের ব্যবস্হাপনা পরিচালক মোঃ জাহেদ ইকবালের বোন।
মিসেস আহমেদ এর স্বামী জনাব কল্লোল আহমদ, একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যাবসায়ী।কল্লোল ও মারুফা দম্পতির বড় মেয়ে ইউএসএ তে ফিন্যান্স নিয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেছেন এবং ছোট মেয়ে শিক্ষানবিশ ডাক্তার। মিসেস মারুফা আহমেদ বাংলাদেশের অন্যতম কন্সট্রাকশন প্রতিষ্ঠান জামিল ইকবাল লিমিটেড এর চেয়ারম্যান ও এন আর বি ব্যাংকের অন্যতম পরিচালক এবং সিলেট বিভাগের সাত বারের সর্বোচ্চ করদাতা স্বন্মাননায় ভূষিত মোঃ জামিল ইকবাল এবং মোঃ জাহেদ ইকবালের বোন। কল্লোল ও মারুফা দম্পতি ব্যাবসার মাধ্যমে দেশ ও বিদেশে মানুষের জন্য তাদের অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ বাংলাদেশ সরকার তাদেরকে পরপর দ্বিতীয়বার পৃথকভাবে সিআইপি সম্মানে ভুষিত করেন।
এছাড়া কল্লোল আহমেদ মতিন এন্ড রাজিয়া ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে হাজারো ছেলেমেয়ের শিক্ষা ও আবাসনের ব্যবস্থা করছেন। এসব কাজে যোগ্য সহযাত্রী হিসেবে তাকে সঙ্গ দিয়ে যাচ্ছেন তাঁর স্ত্রী মারুফা আহমদ।