সরেজমিন পতনউষার, আদমপুরসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, কালবৈশাখীতে অনেকের বসতঘর বিধ্বস্ত। আবার অনেকেরই টিনের চাল উড়ে গেছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার রায় জানান, ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে বিভিন্ন ইউনিয়নে পাঁচ হেক্টর পাকা বোরো ধান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
কমলগঞ্জ জোনাল অফিসের ডিজিএম মীর গোলাম ফারুক বলেন, ‘ঝড়ে চারটি খুঁটি ভেঙেছে, ১৭০টি স্থানে তার ছিঁড়ে পড়েছে এবং ৩০টি মিটার ভেঙেছে। ওই সব এলাকায় বিদ্যুত্ বন্ধ রয়েছে। দ্রুত মেরামতের চেষ্টা চলছে।’
কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সরকারি সহায়তা প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’