কিউআর কোড ব্যবহারে এখন জীবন অনেকাংশেই সহজ হয়ে গেছে। কোনো তথ্য পাওয়া, কোনো সাইটে যাওয়া, কোনো কিছু করা এমনকি পেমেন্টের ক্ষেত্রেও কিউআর কোড অতি জরুরি ব্যবস্থা হয়ে পড়েছে। কিন্তু একই সময়ে কিউআর কোড প্রতারণাও বেড়েছে। এখন কিউআর কোড জেনারেট করা সহজ। সহজ বলেই যে কেউ চাইলেই এমন কোড বানাতে পারেন। আর এভাবে করতে গিয়েই তাদের পড়তে হচ্ছে বিপাকে। এই বিপাক থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে সতর্ক হতে হবে।
কোম্পানির পরিচয় নিশ্চিত হোন
কোম্পানি বা সেবার ক্ষেত্রে প্রথমে তাদের অস্তিত্ব সম্পর্কে নিশ্চিত হোন। তাদের সবকিছু সম্পর্কে জেনেই এমন কোনো কিউআর কোড স্ক্যান করুন। প্রয়োজনে কল সেন্টারে কল দিয়ে নিশ্চিত হোন।
কোম্পানি বা সেবার ক্ষেত্রে প্রথমে তাদের অস্তিত্ব সম্পর্কে নিশ্চিত হোন। তাদের সবকিছু সম্পর্কে জেনেই এমন কোনো কিউআর কোড স্ক্যান করুন। প্রয়োজনে কল সেন্টারে কল দিয়ে নিশ্চিত হোন।
অবশ্যই ইউআরএল দেখুন
প্রথমে দেখুন লিংকে https:// দিয়ে শুরু হচ্ছে কি না। তা না হলে সেটি সুরক্ষিত না হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
প্রথমে দেখুন লিংকে https:// দিয়ে শুরু হচ্ছে কি না। তা না হলে সেটি সুরক্ষিত না হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
অচেনা কেউ হলে
অচেনা কেউ হলে তাদের সঙ্গে লেনদেনের ক্ষেত্রে অবশ্যই বিষয়গুলো ভেবে দেখুন। নেট বা ব্যাংকিং ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো ভেবে দেখা জরুরি অবশ্যই। অনেক সময় পাওনা টাকা দেয়ার ক্ষেত্রে কিউ আর জেনারেট করে দেওয়া হয়। এই কোড জেনারেট করে দেওয়া হয় কোনো সাইট থেকে। এসব সাইট থেকে জেনারেট করা কোড স্ক্যান না করাই ভালো। তথ্য চুরি হওয়ার শঙ্কা থাকে।
অচেনা কেউ হলে তাদের সঙ্গে লেনদেনের ক্ষেত্রে অবশ্যই বিষয়গুলো ভেবে দেখুন। নেট বা ব্যাংকিং ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো ভেবে দেখা জরুরি অবশ্যই। অনেক সময় পাওনা টাকা দেয়ার ক্ষেত্রে কিউ আর জেনারেট করে দেওয়া হয়। এই কোড জেনারেট করে দেওয়া হয় কোনো সাইট থেকে। এসব সাইট থেকে জেনারেট করা কোড স্ক্যান না করাই ভালো। তথ্য চুরি হওয়ার শঙ্কা থাকে।