আজ বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রেল ভবনের সভা কক্ষে ধূমপান ও তামাকমুক্ত রেল পরিষেবা গড়ে তুলতে সম্মাননা পদক-২০২৩ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
ভ্রমণের সময় ধূমপান করা হলে জনগণের মধ্যে এই ধূমপানের ক্ষতির প্রভাবটা বৃদ্ধি পাবে। তাই ট্রেনকে ধূমপান মুক্ত রাখা জরুরী।’ তাদের সচেতন করা জরুরী। রেলওয়েকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, প্রকল্পটি যথাযথভাবে হয়েছে বলে আমি মনে করি। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে সচেতন করতে পারলে ক্ষতি কমবে। মানুষের মধ্যে যদি এর ক্ষতিকারক প্রভাব নিয়ে প্রচার করে তাদেরকে সচেতন করা যায়, তাহলে সাধারণ মানুষ অনেক জটিল রোগ থেকে বেঁচে যাবে। বিশেষ করে ক্যান্সার যক্ষাসহ বিভিন্ন রোগ।
তিনি আরো বলেন, ‘সাধারণ জনগণ এখন অনেক সচেতন মানুষের মধ্যে ধূমপানের পরিমাণ কমে গেছে বলে আমার মনে হয়। এখন ধূমপানে ঝুঁকে পড়ছে শিক্ষিত লেখাপড়া জানা যুবকরা।