জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে বাসের ভাড়া বাড়ানো হলেও সিএনজিচালিত গাড়ির ভাড়া বাড়বে না। বিষয়টি জানিয়েছেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার।
রোববার রাজধানীর বনানীতে বিআরটিএ কার্যালয়ে গণপরিবহনে ভাড়া পুনর্নির্ধারণে পরিবহন মালিক সমিতির নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর এক ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান তিনি।
নুর মোহাম্মদ মজুমদার জানান, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে পরিবহন মালিকদের দাবির মুখে বাসের ভাড়া বাড়ানো হয়েছে। তবে যেসব গাড়ি সিএনজিতে চলে সেসবের ভাড়া বাড়বে না।
এদিকে ডিজেলের দাম বাড়ার প্রতিবাদে ডাকা ধর্মঘটের মুখে সরকার বাস ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আগামীকাল (সোমবার) থেকে বাস ভাড়া বেশি দিতে হবে। দূরপাল্লার বাস ভাড়া প্রতি কিলোমিটারে ১ টাকা ৪২ পয়সার পরিবর্তে এখন ১ টাকা ৮০ পয়সা বাড়ানো হয়েছে। আর মহানগরে ১ টাকা ৭০ পয়সার পরিবর্তে এখন ২ টাকা ১৫ পয়সা বেশি ভাড়া দিতে হবে।
বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদারের সভাপতিত্বে বৈঠকে অংশ নেন- বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ, বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সহসাধারণ সম্পাদক রাকেশ ঘোষ, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ শ্রমিক ফেডারেশনসহ সরকারি-বেসরকারি সংগঠনের প্রতিনিধিরা।
সর্বশেষ ২০১৫ সালে নগর পরিবহণে বাসের ভাড়া প্রতি কিলেমিটারে ১ টাকা ৭০ পয়সা এবং মিনিবাসের জন্য ১ টাকা ৬০ পয়সা নির্ধারণ করে দেয় সরকার। আর ২০১৬ সালে দূরপাল্লায় ডিজেলচালিত বাস ও মিনিবাসের ভাড়া নির্ধারণ করা হয় ১ টাকা ৪২ পয়সা।
গত ৩ নভেম্বর ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে ১৫ টাকা বাড়িয়ে ৬৫ থেকে ৮০ টাকা করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। ওইদিন রাত ১২টা থেকেই কার্যকরের নির্দেশনা দেওয়া হয় প্রজ্ঞাপনে। পরদিন থেকেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন দেশের মানুষ। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ থেকে শুরু করে শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক দলসহ সামাজিক সংগঠনগুলোও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখাতে শুরু করেছে।
ডিজেলের দাম বৃদ্ধি প্রতিবাদে শুক্রবার (৫ নভেম্বর) সকাল থেকে সারা দেশে ধর্মঘট শুরু পরিবহণ মালিক-শ্রমিকরা। এই পরিবহণ ধর্মঘটে সারা দেশ অচল হয়ে পড়েছে। তিন দিন ধরে পরিবহণে ধর্মঘটে জিম্মি রয়েছেন সাধারণ মানুষ। শিকার হচ্ছেন সীমাহীন দুর্ভোগের।
তিন দিন পরে সরকারের সঙ্গে আজ (রোববার) বৈঠকে এ বিষয়ে সমাধান এলো। পরিবহণ মালিক সমিতি ধর্মঘট প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন।
নুর মোহাম্মদ মজুমদার জানান, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে পরিবহন মালিকদের দাবির মুখে বাসের ভাড়া বাড়ানো হয়েছে। তবে যেসব গাড়ি সিএনজিতে চলে সেসবের ভাড়া বাড়বে না।
এদিকে ডিজেলের দাম বাড়ার প্রতিবাদে ডাকা ধর্মঘটের মুখে সরকার বাস ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আগামীকাল (সোমবার) থেকে বাস ভাড়া বেশি দিতে হবে। দূরপাল্লার বাস ভাড়া প্রতি কিলোমিটারে ১ টাকা ৪২ পয়সার পরিবর্তে এখন ১ টাকা ৮০ পয়সা বাড়ানো হয়েছে। আর মহানগরে ১ টাকা ৭০ পয়সার পরিবর্তে এখন ২ টাকা ১৫ পয়সা বেশি ভাড়া দিতে হবে।
বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদারের সভাপতিত্বে বৈঠকে অংশ নেন- বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্লাহ, বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সহসাধারণ সম্পাদক রাকেশ ঘোষ, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ শ্রমিক ফেডারেশনসহ সরকারি-বেসরকারি সংগঠনের প্রতিনিধিরা।
সর্বশেষ ২০১৫ সালে নগর পরিবহণে বাসের ভাড়া প্রতি কিলেমিটারে ১ টাকা ৭০ পয়সা এবং মিনিবাসের জন্য ১ টাকা ৬০ পয়সা নির্ধারণ করে দেয় সরকার। আর ২০১৬ সালে দূরপাল্লায় ডিজেলচালিত বাস ও মিনিবাসের ভাড়া নির্ধারণ করা হয় ১ টাকা ৪২ পয়সা।
গত ৩ নভেম্বর ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে ১৫ টাকা বাড়িয়ে ৬৫ থেকে ৮০ টাকা করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। ওইদিন রাত ১২টা থেকেই কার্যকরের নির্দেশনা দেওয়া হয় প্রজ্ঞাপনে। পরদিন থেকেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন দেশের মানুষ। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ থেকে শুরু করে শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক দলসহ সামাজিক সংগঠনগুলোও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখাতে শুরু করেছে।
ডিজেলের দাম বৃদ্ধি প্রতিবাদে শুক্রবার (৫ নভেম্বর) সকাল থেকে সারা দেশে ধর্মঘট শুরু পরিবহণ মালিক-শ্রমিকরা। এই পরিবহণ ধর্মঘটে সারা দেশ অচল হয়ে পড়েছে। তিন দিন ধরে পরিবহণে ধর্মঘটে জিম্মি রয়েছেন সাধারণ মানুষ। শিকার হচ্ছেন সীমাহীন দুর্ভোগের।
তিন দিন পরে সরকারের সঙ্গে আজ (রোববার) বৈঠকে এ বিষয়ে সমাধান এলো। পরিবহণ মালিক সমিতি ধর্মঘট প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন।