গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় সুমনা আক্তার নামে দশম শ্রেণির এক ছাত্রী মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তরিত হয়েছে। এতে খুশি তার বাবা-মা।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয়দের মধ্যে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়। সুমনাকে একনজর দেখতে শনিবার (২৭ মে) দুপুর থেকে উপজেলার ঘুড়িদহ ইউনিয়নের ঝাড়া বর্ষা গ্রামে ভিড় জমান দূর-দূরান্তের মানুষ। ছেলেতে রূপান্তরিত হওয়া সুমনা ওই গ্রামের সাইদুর রহমান ও লাভলী বেগম দম্পতির সন্তান।
স্বজনরা জানান, সুমনার বাবা-মায়ের তিন মেয়ে। তাদের কোনো ছেলে সন্তান নেই। একটা ছেলে সন্তানের জন্য তারা আল্লাহর কাছে অনেক কান্নাকাটি করেছেন। এরই একপর্যায়ে ২৩ মে হঠাৎ সুমনা তার শারীরিক পরিবর্তনের কথা দাদিকে জানায়। সেদিন সে স্কুলেও যায়নি। বিষয়টি কয়দিন গোপন থাকলেও শনিবার জানাজানি হয়। তাকে এক নজর দেখতে অসংখ্য মানুষ বাড়িতে ভিড় করছে।
সুমনা আক্তার জানায়, ২২ মে রাতে হঠাৎ আমার শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন দেখতে পাই। এক কথায় আমি পুরুষ হয়েছি। বিষয়টি আমার দাদিকে জানিয়েছি। তিনি বিশ্বাস না করায় আমি তাকে দেখিয়েছি।