দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নে বাল্যবিয়ে দেওয়ার চেষ্টায় এক কাজীকে কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় বরকে জরিমানা করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় ওই ইউনিয়নের ন্যাটাশন গ্রামে বিয়ের বাড়িতে গিয়ে অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পরিমল কুমার।
অভিযানে কাজী উপজেলার চেংমারী গ্রামের বাসিন্দা কাজী রেহান রেজাকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয় আদালত। এদিকে বর নবাবগঞ্জ উপজেলার কুশদহ ইউনিয়নের রুবেল ইসলামকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) রাতে খানপুর ইউনিয়নের ন্যাটশন এলাকায় ষষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া এক ছাত্রীর বিয়ের আয়োজন চলছে। এমন খবরে থানা পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে হাজির হন ইউএনও। বিয়ের জন্য নিকাহ রেজিস্ট্রার খসড়া লেখাও শেষ পর্যায়ে। এ সময় ইউএনওর উপস্থিতি টের পেয়ে কাজী দৌড়ে পালাতে চেষ্টা করে আর বরের পাশে কনে সেজে মেয়ের ভাবি বসে পড়েন। বিষয়টি ইউএনওর নজরে আসে।
ইউএনও পরিমল কুমার বলেন, ন্যাটাশন গ্রামে শরিফের কন্যা ও ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী বৃষ্টি আক্তারের বাল্যবিয়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে খবর পেয়ে দ্রুত পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে অভিযান চালাই। অভিযানের খবর পেয়ে বিয়ে বাড়ির সবাই পালিয়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, আমাদের বোকা বানাতে কনেকে সরিয়ে তার ভাবি বৌ সেজে বসে ছিলেন। তবে অভিযানের আগেই কাজী নিকাহ রেজিস্টারে খসড়া লেখা শেষ করেছিলেন। কনের বাবাকে ভবিষ্যতে নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না বলে মুচলেকা দেয়া হয়। কাজীকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
অভিযানে কাজী উপজেলার চেংমারী গ্রামের বাসিন্দা কাজী রেহান রেজাকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয় আদালত। এদিকে বর নবাবগঞ্জ উপজেলার কুশদহ ইউনিয়নের রুবেল ইসলামকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) রাতে খানপুর ইউনিয়নের ন্যাটশন এলাকায় ষষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া এক ছাত্রীর বিয়ের আয়োজন চলছে। এমন খবরে থানা পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে হাজির হন ইউএনও। বিয়ের জন্য নিকাহ রেজিস্ট্রার খসড়া লেখাও শেষ পর্যায়ে। এ সময় ইউএনওর উপস্থিতি টের পেয়ে কাজী দৌড়ে পালাতে চেষ্টা করে আর বরের পাশে কনে সেজে মেয়ের ভাবি বসে পড়েন। বিষয়টি ইউএনওর নজরে আসে।
ইউএনও পরিমল কুমার বলেন, ন্যাটাশন গ্রামে শরিফের কন্যা ও ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী বৃষ্টি আক্তারের বাল্যবিয়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে খবর পেয়ে দ্রুত পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে অভিযান চালাই। অভিযানের খবর পেয়ে বিয়ে বাড়ির সবাই পালিয়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, আমাদের বোকা বানাতে কনেকে সরিয়ে তার ভাবি বৌ সেজে বসে ছিলেন। তবে অভিযানের আগেই কাজী নিকাহ রেজিস্টারে খসড়া লেখা শেষ করেছিলেন। কনের বাবাকে ভবিষ্যতে নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না বলে মুচলেকা দেয়া হয়। কাজীকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।