আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘মির্জা ফখরুল কারাগার থেকে বের হয়েছেন। তিনি কারাগার থেকে বের হয়ে বলেছেন-সরকার পতন না করে ঘরে ফিরবেন না। সরকারের পতন হবে না। কারণ এ সরকার জনগণের সরকার। এ সরকার শান্তির স্বপক্ষের সরকার, এ সরকার উন্নয়নের সরকার। এ সরকারের পতন ঘটনো যাবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনি বলুন (মির্জা ফখরুলকে উদ্দেশ্যে করে), যদি এ সরকার পতন না ঘটাতে পারেন, তাহলে ওই নয়াপল্টনে কান ধরে উঠবস করে রাজনীতি থেকে বিদায় নেবেন। সেই ওয়াদা বাংলার জনগণের কাছে করতে হবে।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘মির্জা ফখরুল কারাগার থেকে বের হয়েছেন। তিনি কারাগার থেকে বের হয়ে বলেছেন-সরকার পতন না করে ঘরে ফিরবেন না। সরকারের পতন হবে না। কারণ এ সরকার জনগণের সরকার। এ সরকার শান্তির স্বপক্ষের সরকার, এ সরকার উন্নয়নের সরকার। এ সরকারের পতন ঘটনো যাবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনি বলুন (মির্জা ফখরুলকে উদ্দেশ্যে করে), যদি এ সরকার পতন না ঘটাতে পারেন, তাহলে ওই নয়াপল্টনে কান ধরে উঠবস করে রাজনীতি থেকে বিদায় নেবেন। সেই ওয়াদা বাংলার জনগণের কাছে করতে হবে।’
এসময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম বলেন, ‘যারা জাতির পিতাকে হত্যা করতে পারে, যারা জাতির পিতাকে স্ব পরিবারে হত্যা করতে পারে, যারা জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করতে পারে, তারা আর যাই হোক এ দেশের মঙ্গল কামনা করতে পারে না। ওরা খুনি। তাদের ঐক্যবদ্ধ ভাবে প্রতিহত করতে হবে।’
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, বিএনপি কর্মসূচি পালন করে সরকার হাটানোর জন্য। তারা ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়েও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর অনেক অত্যাচার করেছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের চেহারা পরিবর্তন করে দিয়েছে। তারা আবারও যদি রাস্তায় নামতে চায় তখনই প্রতিহত করা হবে।
সমাবেশের নেতাকর্মীর উদ্দেশ্যে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, অপরাধের দায়ে বিএনপি জামায়াতকে মানুষের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। যুবলীগ তাদের অনেক ছাড় দিয়েছে, সামনে ছাড় দেওয়া হবে না । আরেকবার মানুষের গায়ে হাত দিলে যুবলীগ সমুচিত জবাব দেবে।
ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুলের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাধারণ মাইনুল হাসান খান নিখিল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার শেখ নাঈম, রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু মনির মো. শহিদুল হক রাসেল, মহানগর উত্তর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাদাত হোসেন সেলিম, দপ্তর সম্পাদক এ এইচ এম কামরুজ্জামান কামরুলসহ বিভিন্ন ওয়ার্ড ও থানা যুবলীগের নেতাকর্মীরা ছিলেন।
ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সম্পাদক ইসমাইল হোসেন সমাবেশ পরিচালনা করেন।