দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন পেছানোর প্রশ্নে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নির্বাচন কীভাবে করবে সেটি পুরোপুরি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ব্যাপার। নির্বাচন সম্পন্ন করার একটা সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা আছে। এই সময়সীমার ভেতরে থেকে ভোট সম্পন্ন করতে হবে। এমতাবস্থায় নির্বাচন কমিশন যদি মনে করে ভোট কিছুদিন পেছানো দরকার সেটি তারা করতে পারে। এখানে আওয়ামী লীগ বা সরকারের কিছু বলার নেই।
তিনি বলেন, নির্বাচনের সময়সীমা ঠিক রেখে যদি তফশিল আগ-পিছ করা হয় এতে আওয়ামী লীগের আপত্তি নেই।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তৃণমূল বিএনপির বৈঠক নিয়ে এক প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি ওই বৈঠকে ছিলাম না। আমি অন্য একটা কাজে ছিলাম। কী আলাপ হয়েছে আমি জানি না।
তিনি বলেন, তৃণমূল বিএনপি নতুন জোট। তারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতেই পারে। এখনকার রাজনৈতিক তৎপরতার রেজাল্ট দেখতে পারবেন ৩০ নভেম্বরের পর। মনোনয়ন প্রত্যাহার পর্যন্ত কী হচ্ছে সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। কার সঙ্গে কার জোট হচ্ছে সেই সমীকরণগুলো বুঝতে মনোনয়ন প্রত্যাহারের সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।