খালেদা জিয়ার জন্মদিনের মতো পুরস্কারেরও কোনও ঠিক নেই বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার পুরস্কারের কোন তথ্য নেই ওয়েবসাইটে। ২০১৮ সালের পুরস্কার কেন ২০২২ এসে দিলেন সেই প্রশ্ন রাখেন তিনি।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠান শেষে একথা বলেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, বেগম জিয়ার জন্মতারিখ পাঁচটা, বিবাহ রেজিস্টারে একটা, পাসপোর্টে একটা, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্রেডেনশিয়ালসে একটা, ম্যাট্রিকুলেশনে যেটাতে তিনি ফেল করেছেন সেখানে একটা, আবার কোভিড সনদে একটা। আবার তিনি পুরস্কার পেয়েছেন ২০১৮ সালের ৩১ জুলাই, আর জানা গেল ২০২২ সালে। আর যে সংস্থা থেকে সেই পুরস্কার দেয়া হয়েছে বলা হচ্ছে, তাদের ওয়েবসাইটে আবার তার নাম নেই।
ড. হাছান সার্চ কমিটি নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মন্তব্যের জবাবে বলেন, সরকারের অধীনে নির্বাচন হয় না, নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন হয়। সেটা বিএনপিও জানে।
তিনি আরও বলেন, দেশে ইসলামের জন্য এই সরকার যা করেছে তা বিগত কোন সরকার করেনি। যারা আলেম সমাজকে ধোঁকা দিয়েছে, তাদের শিক্ষা পদ্ধতির স্বীকৃতি ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা ভঙ্গ করেছে, তাদেরকে ‘না’ বলতে হবে। আর যারা আলেমদের জন্য কাজ করেছে, প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছে, তাদেরকে হ্যাঁ বলতে হবে।