সাংবাদিকদের ফাঁকি দিয়ে অন্য গেট দিয়ে বিমানবন্দর ছেড়েছেন ডা. মুরাদ। আন্তর্জাতিক টার্মিনাল ব্যবহার না করে অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল দিয়ে চুপিসারে বিমানবন্দর ত্যাগ করেছেন তিনি।
তবে এর আগে তিনি সিআইপি গেট ব্যবহার করতেন। তাই বিকেল থেকে ওই গেটে অবস্থান করছিলেন সাংবাদিকরা। রবিবার (১২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে ডা. মুরাদ বিমানবন্দর ছাড়েন বলে জানিয়েছেন একজন ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা।
এর আগে, রবিবার বিকেল ৫টার দিকে দুবাই থেকে আসা একটি ফ্লাইটে তিনি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। এরপরই তাকে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়।
বাংলাদেশের বিমান প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী সাংবাদিকদের এই তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তার সঙ্গে কথা বলছেন ইমিগ্রেশন এবং স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
সূত্র জানায়, কানাডায় প্রবেশে ব্যর্থ হওয়ার পর দুবাইয়ের ভিসা পাওয়ার চেষ্টায় করছিলেন ডা. মুরাদ। কিন্তু সেই চেষ্টায়ও ব্যর্থ তিনি। দুবাইয়ের ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা নেই তার। শেষমেশ আজই (রবিবার) দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নেন মুরাদ।
এর আগে, ডা. মুরাদ গত ৭ ডিসেম্বর প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন। ৯ ডিসেম্বর রাতে কানাডার উদ্দেশ্য তিনি কূটনৈতিক পাসপোর্টে ঢাকা ত্যাগ করেন।