রাষ্ট্রদূত তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে করা এক পোস্টে একথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ সার্বভৌম ও সাহসী পররাষ্ট্র নীতির মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে তার ন্যায্য স্থান পুনরুদ্ধার করছে- যা প্রত্যক্ষ, কেন্দ্রীভূত, ভারসাম্যপূর্ণ এবং সূক্ষ্ম।’
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বৃহৎ প্রতিবেশী ভারত বাংলাদেশকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি এবং গভীর বোঝাপড়ার মাধ্যমে স্বীকৃতি দিচ্ছে, এটি উৎসাহব্যঞ্জক।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি আশা করি, ভারত সরকার বাংলাদেশি জনগণের আকাঙ্ক্ষা উপলদ্ধি করতে পারছে।’
মুশফিকুল বলেন, এই ধরনের কূটনীতি আমাদের অবশ্যই সমুন্নত রাখতে হবে, যা আঞ্চলিক সম্পর্ককে শক্তিশালী এবং বাংলাদেশকে বৈশ্বিক বিষয়ে একটি দৃঢ় ও সম্মানিত অংশীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।
তিনি আরও বলেন, ‘ভবিষ্যৎ আমাদেরই গঠন করতে হবে।’
উল্লেখ্য, শুক্রবার ব্যাংককে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং নরেন্দ্র মোদির মধ্যে প্রথম দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।