বুধবার (৭ আগস্ট) সরেজমিন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, নিসচা কর্মিরা সড়কের সিগন্যালে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। কেউ ট্রাফিক সিগন্যাল অমান্য করলেই তারা চালকদের বাধা দিচ্ছেন। এতে রাস্তায় বড় ধরনের কোনো যানজট হচ্ছে না।
বিভিন্ন স্থানে লক্ষ করা গেছে, হেলমেট ছাড়া মোটরসাইকেল আরোহীদের ৫-২০ মিনিট অপেক্ষায় রাখা হচ্ছে। এ ছাড়া নিসচা কর্মিরাদের পাশাপাশি রাস্তা পরিষ্কার ও ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের কাজ করছেন ফায়ার সার্ভিস ও আনসার সদস্যরা।
নিসচা কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি লিটন এরশাদ বলেন, ‘পুলিশ সড়কে নেই। আর পুলিশ না থাকলে সড়কে সাধারণ জনগণের ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হবে। তাই জনসাধারণের যেন কোনো ভোগান্তি না পোহাতে হয়, সে জন্য আমরা নিসচা কর্মিরা সড়কে নেমেছি। শুধু রাজধানী ঢাকাতে নয় নিসচার চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চনের নির্দেশে সারাদেশে যত শাখা রয়েছে আমাদের সকল শাখার কর্মিরা নিজ নিজ এলাকায় এই দায়িত্ব পালন করছেন। পুলিশ যতক্ষণ পর্যন্ত তাদের দায়িত্ব বুঝে না নেবেন, আমরা ততক্ষণ পর্যন্ত সড়কের ট্রাফিক সিস্টেম নিয়ন্ত্রণে দায়িত্ব পালন করব।’
পথচারীরা বলেন, ‘সড়কে পুলিশ ও ট্রাফিক পুলিশ নেই। নিসচার পক্ষ থেকে সড়কে গাড়ির নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নিয়েছেন, যা আমাদের জন্য খুব উপকার হয়েছে। এতে গাড়ি চলাচল অনেকটাই স্বাভাবিক হয়েছে।’