ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দিতে ভেরিফিকেশনের জন্য আবেদনকারীর বাসায় যেতে পারবে না পুলিশ- এমনই নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।
বরং আবেদনকারীর বিরুদ্ধে কোনও মামলা আছে কি না তা যাচাই করতে পুলিশের ক্রাইম ডাটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) এর সহায়তা নিতে বলা হয়েছে। এখান থেকে তথ্য যাচাই করে দ্রুততম সময়ে ক্লিয়ারেন্স দিতে বলেছেন ডিএমপি কমিশনার।
সোমবার ডিএমপি সদরদফতরে মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় এ নির্দেশনা দেন ডিএমপি কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ডিজিটাল যুগে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দিতে তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের জন্য আবেদনকারীর বাসায় যাওয়ার প্রয়োজন নেই। আবেদনকারীর যাবতীয় তথ্য অনেকভাবেই পুলিশ পেতে পারে। এজন্য বাসায় যাওয়ার প্রয়োজন নেই। এছাড়া আবেদনকারীকে যতদ্রুত সম্ভব পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দেওয়ার নির্দেশনা দেন তিনি।
একই সঙ্গে ডিএমপির ৫০টি থানার মধ্যে কোন কোন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ক্লিয়ারেন্স দিতে কতদিন সময় নিচ্ছেন সদরদফতর থেকে বিষয়টি মনিটরিং করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, ক্লিয়ারেন্স দেওয়ার বিনিময়ে কোনও পুলিশ সদস্য অর্থ দাবি করলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কিশোরগঞ্জ জেলা অষ্টগ্রাম থানায় প্রতিটি ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নেওয়া জন্য পুলিশ কে ২ থেকে ৪ হাজার টাকা দেওয়া লাগে,
আমার থানা বোরহানুদ্দিন জেলা ভোলা, আমার থানায় পুলিশ ক্লিয়ারেন্স করতে পুলিশ কে ভেরিফিকেশনের জন্নে 3000 হাজার টাকা দেওয়া লাগে তাছাড়া ক্লিয়ারেন্স দেয় না, প্লিজ একটু আমাদের থানা ভিজিট করুন।
নোয়াখালী বেগমগঞ্জ থানায় সেম। পাসপোর্টের ভেরিফিকেশনের জন্য থানায় ডেকে সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা করে নিচ্ছে।