স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে স্যালাইন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে ফুল প্রোডাকশন করতে বলা হয়েছে। সবগুলো ওষুধ কোম্পানি মিলেও চাহিদা মাফিক স্যালাইন উৎপাদন করতে পারছে না। সে কারণে গত দুদিন আগে মিটিং করে প্রয়োজনে বিদেশ থেকে স্যালাইন আমদানির নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, সরকারি হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গুর নমুনা পরীক্ষার কীট সংকট নেই। সরবরাহ কম বা ঘাটতি দেখে প্রয়োজনে বাইরে থেকে সরবরাহ করতে বলা হয়েছে।
জাহিদ মালেক বলেন, ডেঙ্গুরোগীদের চিকিৎসার জন্য সব ব্যবস্থা নেওয়া আছে। ঢাকা শহরেই শুধু ৩ হাজার বেড রাখা আছে, ২ হাজার বেডে রোগী ভর্তি আছে। সারাদেশে ৫ হাজার বেড রেডি রাখার জন্য বলেছি, অনেক বেড এখনো খালি আছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, ডেঙ্গুরোগী কমাতে হলে মশা কমাতে হবে, মশা কমলে মশার কামড়ও কমবে, তখন ডেঙ্গু সংক্রমণও কমবে। সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাকে আহ্বান করেছি তারা যেন ভালো করে স্প্রে করে। নিজেদের আঙিনা নিজেদেরই পরিষ্কার রাখতে হবে।
ডেঙ্গু ইউনিট পরিদর্শনের সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক রেহেনা আক্তার, সিভিল সার্জন ডা. মোয়াজ্জেম আলী খান চৌধুরী, মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোহাম্মদ বাহাউদ্দিন, আবাসিক মেডিকেল অফিসার কাজী একেএম রাসেলসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা।