রাশেদা সুলতানা বলেন, আমাদের একটাই মেসেজ (বার্তা), জাতীয় নির্বাচনে ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে কোনো রকম বাধা ছাড়াই ভোট দিতে পারবেন। আমরা সেই নিশ্চয়তা দিচ্ছি। গাইবান্ধার উপ-নির্বাচনে যেমন ভোট বন্ধ করে দিয়েছি, জাতীয় নির্বাচনেও অনিয়ম হলে ভোট বন্ধ করে দেবো।
নির্বাচনে সিসি ক্যামেরার ব্যবহার বিষয়ে তিনি বলেন, চলতি বছর অনুষ্ঠেয় পাঁচ সিটি নির্বাচনে আমরা সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করবো। ভোটগ্রহণ করা হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। জাতীয় নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারের সিদ্ধান্ত এখনো রয়েছে। তবে সামনে কী হবে তা এখনই বলতে পারবো না। তবে আমাদের ইচ্ছা আছে।
দাতা সংস্থাগুলোর কোনো সহায়তা জাতীয় নির্বাচনে নেবেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, সে রকম যদি হয়, আমাদের তো নিতে অসুবিধা নেই। তবে কে কী দেবে বা কীভাবে হবে সেটা আগে দেখতে হবে।
সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে কী পদক্ষেপ রয়েছে কমিশনের? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আস্থা বিষয়টি তো মানসিক। কে কীভাবে আস্থা পাবে, তা তো আমরা বলতে পারবো না। তবে আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর এমন কোনো কাজ করিনি যে কেউ আস্থায় আসবে না। আমরা গাইবান্ধার উপ-নির্বাচনে সে প্রমাণ দিয়েছি।