বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২৩ সালে একুশে পদক পাচ্ছে ১৯ জন বিশিষ্ট নাগরিক ও দুটি প্রতিষ্ঠান।
রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এ বছর ভাষা আন্দোলনে তিনজন, মুক্তিযুদ্ধ ক্যাটাগরিতে একজন, শিল্পকলায় আটজন, ভাষা ও সাহিত্যে একজন, সমাজসেবায় এক ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠান, গবেষণায় একজন একুশে পদক পাচ্ছেন।
এ ছাড়া সাংবাদিকতায় একজন, রাজনীতিতে দুজন এবং শিক্ষায় এক ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠান একুশে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছে।
‘ভাষা আন্দোলন’ ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে পদক পাচ্ছেন খালেদা মনযুর-ই-খুদা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম শামসুল হক (মরণোত্তর) ও হাজী মো. মজিবর রহমান।
‘মুক্তিযুদ্ধ’ ক্যাটাগরিতে একুশে পদক পাচ্ছেন মমতাজ উদ্দীন (মরণোত্তর)।
‘সাংবাদিকতা’য় পাচ্ছেন মো. শাহ আলমগীর (মরণোত্তর)।
‘গবেষণায়’য় একুশে পদক জিতে নিয়েছেন ড. মো. আবদুল মজিদ।
শিক্ষা ক্যাটাগরিতে একুশে পদক পাচ্ছেন প্রফেসর ড. মযহারুল ইসলাম (মরণোত্তর) ও বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর।
‘সমাজসেবা’য় একুশে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন মো. সাইদুল হক ও বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন।
এ বছর ‘রাজনীতিতে’ একুশে পদক দেওয়া হচ্ছে অ্যাডভোকেট মঞ্জুরুল ইমাম (মরণোত্তর) ও আকতার উদ্দিন মিয়া (মরণোত্তর)।
এ ছাড়া ‘ভাষা ও সাহিত্যে’ একুশে পদক পাচ্ছেন ড. মনিরুজ্জামান।
উল্লেখ্য, নির্বাচিত প্রত্যেককে এককালীন নগদ ৪ লাখ টাকাসহ ৩৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণপদক, রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়।