নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবীব খান বলেছেন, ভোটকেন্দ্রে যদি কেউ জোরাজুরি করে পুলিশ ডেকে নিবৃত্ত করবেন। তার পরও ঠেকাতে না পারলে কেন্দ্র বন্ধ করে চলে যাবেন। পরে ভোট নেওয়া হবে। কিন্তু কোনোভাবে জালভোট দিতে দেওয়া হবে না। একজন যদি জালভোট দেয়, তার জন্য পোলিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ও প্রিসাইডিং অফিসার দায়ী থাকবেন।
ইসি আহসান বলেন, বর্তমান কমিশন ২২ মাসে ১৩শ ভোট করেছে। একটাতেও অনিয়ম, অবিচার পাবেন না। আগামী সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করার বিকল্প নেই। এ জন্য ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।
ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও লক্ষ্মীপুরে ভোটকেন্দ্রে প্রার্থীকে সুবিধা দিতে গিয়ে অনেক শিক্ষক চাকরি হারিয়েছেন। তাদের জন্য মায়া হয়। যদি কোনো শিক্ষক প্রার্থীকে সুবিধা দিতে গিয়ে নিজের চাকরি হারান, তবে সেটি দুঃখজনক হবে।
মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ার্দার, খুলনার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা হুমায়ুন কবীর প্রমুখ।