চলমান ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সহিংসতা বেড়ে যাচ্ছে বলে স্বীকার করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা। এসব ঘটনায় নির্বাচন কমিশন বিব্রত ও উদ্বিগ্ন বলেও জানান তিনি। সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা ইতিবাচক নয় বলেও মন্তব্য করেন সিইসি।
মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনে অনুষ্ঠিত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় সিইসির পাশে থাকা নির্বাচন কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, নির্বাচনের এসব বিষয় নিয়ন্ত্রণ করে পুলিশ, প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা। আমরা ম্যাসেজ দিতে চাই, এ ধরনের ঘটনা ঘটলে এর দায় তাদের উপরও বর্তাবে।
এর আগে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন নির্বাচন কমিশনাররা। রুদ্ধদ্বার ওই বৈঠকে সিইসি ছাড়াও তিনজন নির্বাচন কমিশনার, ইসির সচিব, অতিরিক্ত সচিব, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট কয়েকজন কর্মকর্তা অংশ নেন। তবে নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার উপস্থিত ছিলেন না। আগামী বৃহস্পতিবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গেও বৈঠক করবে ইসি।
বৈঠকের পর সিইসি বলেন, নির্বাচনী সহিংসতা বেড়ে যাচ্ছে ঠিকই। আমরাও তা প্রত্যক্ষ করছি। মাঠপর্যায়ে কী ধরনের নির্দেশনা দেওয়া দরকার- সেগুলো নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করছি। বৃহস্পতিবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে এসব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
নির্বাচনী সহিংসতা বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অনেকগুলো ঘটনা ঘটেছে তাতে আমরা বিব্রত ও উদ্বিগ্নতা কাজ করছে। সেগুলো কীভাবে নিরসন করা যায়- তা নিয়ে কমিশনারদের সঙ্গে আরও বিস্তারিত আলোচনা করে মাঠপর্যায়ের যারা আছেন তাদেরকে নির্দেশনা দেওয়া হবে।
নির্বাচনী পরিস্থিতি ইসির নিয়ন্ত্রণে আছে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, আমাদের যথাযথ নিয়ন্ত্রণ আছে। নির্বাচনে যারা অংশ নেন- যেমন রাজনৈতিক দল, ভোটার ও প্রার্থীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নির্বাচন সুষ্ঠু হয়। সুতরাং আমরা এখানে যতই যা করি না কেন মাঠপর্যায়ে যদি সহনশীলতা না থাকে, তাহলে এ নির্বাচন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, নির্বাচন প্রতিযোগিতামূলক হবে। কিন্তু প্রতিহিংসামূলক হবে না- এটা আহবান করি। মাঠপর্যায়ে নির্বাচনে সহিংসতা যে বেড়েছে- তা সবার প্রচেষ্টায় নিয়ন্ত্রণ রাখা দরকার।
নির্বাচনী সহিংসতা বন্ধে রাজনৈতিক দলের ভূমিকার বিষয়ে তিনি বলেন, দুঃখজনকভাবে সত্য যে আমরা খুব পজিটিভ দেখছি না। এসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সক্রিয় ভূমিকা থাকা দরকার। নির্বাচনের বিষয়টি শুধু নির্বাচন কমিশনের নয়, এটা সবারই। আমরা শুধু নির্বাচন ব্যবস্থাপনায় থাকি। তারা (রাজনৈতিক দল) আরও একটু প্রো-অ্যাকটিভ হলে সহিংসতা কমবে।
এ সময় সিইসির পাশে থাকা নির্বাচন কমিশনার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, নির্বাচনের এসব বিষয় নিয়ন্ত্রণ করে পুলিশ, প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা। আমরা ম্যাসেজ দিতে চাই, এ ধরনের ঘটনা ঘটলে এর দায় তাদের উপরও বর্তাবে।
এর আগে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন নির্বাচন কমিশনাররা। রুদ্ধদ্বার ওই বৈঠকে সিইসি ছাড়াও তিনজন নির্বাচন কমিশনার, ইসির সচিব, অতিরিক্ত সচিব, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট কয়েকজন কর্মকর্তা অংশ নেন। তবে নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার উপস্থিত ছিলেন না। আগামী বৃহস্পতিবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গেও বৈঠক করবে ইসি।
বৈঠকের পর সিইসি বলেন, নির্বাচনী সহিংসতা বেড়ে যাচ্ছে ঠিকই। আমরাও তা প্রত্যক্ষ করছি। মাঠপর্যায়ে কী ধরনের নির্দেশনা দেওয়া দরকার- সেগুলো নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করছি। বৃহস্পতিবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে এসব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
নির্বাচনী সহিংসতা বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অনেকগুলো ঘটনা ঘটেছে তাতে আমরা বিব্রত ও উদ্বিগ্নতা কাজ করছে। সেগুলো কীভাবে নিরসন করা যায়- তা নিয়ে কমিশনারদের সঙ্গে আরও বিস্তারিত আলোচনা করে মাঠপর্যায়ের যারা আছেন তাদেরকে নির্দেশনা দেওয়া হবে।
নির্বাচনী পরিস্থিতি ইসির নিয়ন্ত্রণে আছে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, আমাদের যথাযথ নিয়ন্ত্রণ আছে। নির্বাচনে যারা অংশ নেন- যেমন রাজনৈতিক দল, ভোটার ও প্রার্থীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নির্বাচন সুষ্ঠু হয়। সুতরাং আমরা এখানে যতই যা করি না কেন মাঠপর্যায়ে যদি সহনশীলতা না থাকে, তাহলে এ নির্বাচন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, নির্বাচন প্রতিযোগিতামূলক হবে। কিন্তু প্রতিহিংসামূলক হবে না- এটা আহবান করি। মাঠপর্যায়ে নির্বাচনে সহিংসতা যে বেড়েছে- তা সবার প্রচেষ্টায় নিয়ন্ত্রণ রাখা দরকার।
নির্বাচনী সহিংসতা বন্ধে রাজনৈতিক দলের ভূমিকার বিষয়ে তিনি বলেন, দুঃখজনকভাবে সত্য যে আমরা খুব পজিটিভ দেখছি না। এসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সক্রিয় ভূমিকা থাকা দরকার। নির্বাচনের বিষয়টি শুধু নির্বাচন কমিশনের নয়, এটা সবারই। আমরা শুধু নির্বাচন ব্যবস্থাপনায় থাকি। তারা (রাজনৈতিক দল) আরও একটু প্রো-অ্যাকটিভ হলে সহিংসতা কমবে।