হজ নিবন্ধনের ৭ম দফা সময় বৃদ্ধিতেও সাড়া মেলেনি। এই ধাপে সরকারি ও বেসরকারি উভয় ব্যবস্থাপনায় প্রাক নিবন্ধনের ক্রমিক উন্মুক্ত করা হয়েছিল। পাশাপাশি নতুন করে প্রাক নিবন্ধন করে হজে যাওয়ার সুযোগও ঘোষণা করেছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়। এত সুযোগের পরও সাড়া দিয়েছেন মাত্র ৬৬৮ জন। কোটা পূরণ হতে এখনো ৮ হাজার ২৪৪ জন বাকি।
হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম যুগান্তরকে বলেন, বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় আমাদের আসন আর ফাঁকা নেই। যে আসন ফাঁকা আছে সেগুলো হজযাত্রীদের গাইড হিসাবে যাবেন।
চলতি মৌসুমে হজযাত্রী নিবন্ধন শুরু হয় ৮ ফেব্রুয়ারি। শুরুতে সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। কিন্তু আশানুরূপ নিবন্ধন না হওয়ায় সপ্তম দফা সময় বাড়িয়ে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত সময় নির্ধারণ করা হয়। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে চলতি বছরের ২৭ জুন (৯ জিলহজ) পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে।