গাজীপুরের টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমায় আরও তিন মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ইজতেমায় ১০ জনের মৃত্যু হলো।
শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুর থেকে শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টা পর্যন্ত ইজতেমা ময়দানে তিন মুসল্লির মৃত্যু হয়। বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগ ও হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তারা মারা যান।
মারা যাওয়া মুসল্লিরা হলেন শেরপুর সদরের জুগনিবাগ গ্রামের মৃত শমশের আলীর ছেলে নওশের আলী (৬৫), ভোলার সামানদার গ্রামের বেলায়েত হোসেনের ছেলে আব্দুল কাদের (৫৫) ও নেত্রকোনা সদরের কালিয়াঝুড়ি এলাকার হোসেন আহম্মদের ছেলে স্বাধীন (৪৫)।
এর আগে বুধ ও বৃহস্পতিবার মারা যান চারজন। এছাড়া, ময়দানে আসার সময় এক পুলিশ সদস্যসহ তিনজনের মৃত্যু হয়।
ইজতেমা আয়োজক কমিটির গণমাধ্যম সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে মারা যাওয়া চার মুসল্লি হলেন নেত্রকোনা থানার কুমারী বাজার গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে আবদুস সাত্তার (৭০), একই জেলার বুড়িঝুড়ি গ্রামের স্বল্পদুগিয়া গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে এখলাস মিয়া (৬৮), ভোলার ভোল্লা গ্রামের নজির আহমেদের ছেলে শাহ আলম (৬০) ও জামালপুরের তুলশীপুর এলাকার পাকুল্লা গ্রামের হজরত আলীর ছেলে মতিউর রহমান (৬০)।
ময়দানে আসার সময় মারা যাওয়া তিনজন হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল থানার ধামাউরা গ্রামের ইউনুস মিয়া (৬০), চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার চৌহদ্দীটোলা গ্রামের জামান মিয়া (৪০) ও পুলিশ সদস্য হাসান উজ্জামান (৩০)।