বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল কোরআন
সূরা আরাফ
মক্কায় অবতীর্ণ। আয়াত : ২০৬; রুকূ : ২৪
৪৭. আর যখন জাহান্নামীদের প্রতি তাদের দৃষ্টি ফিরিয়ে দেয়া হবে, তখন তারা (আরাফবাসীরা) বলবে, ‘হে আমাদের রব! আপনি আমাদেরকে জালিম সম্প্রদায়ের সঙ্গী করবেন না।
৪৮. আরাফবাসীগণ কিছু সংখ্যক লোককে তাদের লক্ষণ দ্বারা চিনতে পেরে ডাক দিয়ে বলবে, ‘তোমাদের দলবল এবং তোমাদের অহংকার তোমাদের কোনই উপকারে আসল না।’
আল হাদিস
আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (সাঃ) বলেছেন, এমন কোন নবী দুনিয়াই প্রেরিত হয়নি, যাকে আল্লাহ মু’জিযা প্রদান করেননি, যা দেখে লোকেরা তাঁর প্রতি ঈমান এনেছে। কিন্তু আমাকে মু’জিযা হিসেবে যা দেয়া হয়েছে, তা হলো ওহী (আল কুরআন), যা আল্লাহ আমার উপর নাযিল করেছেন। এমতাবস্থায় আমি আশা করি কিয়ামতের দিন তাঁদের উম্মতের চেয়ে আমার উম্মতের সংখ্যা হবে সর্বাধিক।
(বুখারী-কিতাবুল ফাসাওলি কোরআন)
সূরা আরাফ
মক্কায় অবতীর্ণ। আয়াত : ২০৬; রুকূ : ২৪
৪৭. আর যখন জাহান্নামীদের প্রতি তাদের দৃষ্টি ফিরিয়ে দেয়া হবে, তখন তারা (আরাফবাসীরা) বলবে, ‘হে আমাদের রব! আপনি আমাদেরকে জালিম সম্প্রদায়ের সঙ্গী করবেন না।
৪৮. আরাফবাসীগণ কিছু সংখ্যক লোককে তাদের লক্ষণ দ্বারা চিনতে পেরে ডাক দিয়ে বলবে, ‘তোমাদের দলবল এবং তোমাদের অহংকার তোমাদের কোনই উপকারে আসল না।’
আল হাদিস
আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (সাঃ) বলেছেন, এমন কোন নবী দুনিয়াই প্রেরিত হয়নি, যাকে আল্লাহ মু’জিযা প্রদান করেননি, যা দেখে লোকেরা তাঁর প্রতি ঈমান এনেছে। কিন্তু আমাকে মু’জিযা হিসেবে যা দেয়া হয়েছে, তা হলো ওহী (আল কুরআন), যা আল্লাহ আমার উপর নাযিল করেছেন। এমতাবস্থায় আমি আশা করি কিয়ামতের দিন তাঁদের উম্মতের চেয়ে আমার উম্মতের সংখ্যা হবে সর্বাধিক।
(বুখারী-কিতাবুল ফাসাওলি কোরআন)