রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকলে যে কোনো সংক্রমণকে প্রতিহত করা যায়। এমন কিছু খাবারের তালিকা এখানে দেওয়া হলো। দেখে নিন-
মিষ্টি আলু : মিষ্টি আলুতে থাকে বিটা-ক্যারোটিন। মানুষের শরীরে ঢুকে এটি হয়ে যায় ভিটামিন-এ। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। এমনকি বুড়ো হয়ে যাওয়া ঠেকাতেও কাজ করে বিটা-ক্যারোটিন।
রসুন : রসুন থাকে সবার বাসাতেই। রান্না করা খাবারের স্বাদ বাড়িয়ে দেয় রসুন। কাঁচা রসুন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাকজনিত আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। বিশেষ করে, ত্বকের সংক্রমণ নিরাময়ে ভালো কাজ করে রসুন।
আদা : খাবারের ঝাঁজ বাড়াতে আদার তুলনা নেই। এ ছাড়াও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টেরও ভালো উৎস আদা। আর ফলমূল বা সবজি থেকে পাওয়া অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরে কাজও করে তাড়াতাড়ি।
তরমুজ : তরমুজে থাকে গ্লুটাথায়োন নামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এটি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। এতে বিভিন্ন সংক্রমণের বিরুদ্ধে শরীরের লড়াই করার সক্ষমতা বাড়ে।
মাছ : ওমেগা-৩ ও ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার যেমন মাছ ইমিউন সিস্টেম বাড়াতে সাহায্য করে।
দুধ ও দই : জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার যেমন দুধ ও দই রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। দুধ হজম না হলে দুধের তৈরি খাবার খান। দিনে অন্তত ১০০ গ্রাম দই অথবা এক কাপ দুধ খাওয়ার চেষ্টা করুন।
আমলকী : আমলকীর সঙ্গে অল্প আদা ও খেজুর বেটে নিন। ভিটামিন সিতে ভরপুর আমলকীর এই চাটনি শরীরের জন্য
দারুণ উপকারী।
গ্রিন-টি : এগুলো অর্গানিক, ডায়াবেটিস ও হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী, ক্যালোরি অনেক কম।