ডিম প্রোটিনের অন্যতম উৎস, একটি আদর্শ খাদ্য। সহজলভ্য ও পুষ্টিকর হওয়ায় আমাদের দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় এটি সাধারণত থাকে। ডিম একেকজন একেকভাবে খেয়ে থাকেন। একজন পুরোপুরি সুস্থ মানুষ প্রতিদিন একটা ডিম অনায়াসে খেতে পারবেন। কেউ হয়তো ভেজে খেতে পছন্দ করেন, কেউ পোচ করে, আবার কেউ পছন্দ করেন সেদ্ধ করে খেতে। অনেক সময় দেখা যায়, যারা সেদ্ধ ডিম খান তারা অনেকেই রান্নার সুবিধার জন্য ভাত আর ডিম একসঙ্গে সিদ্ধ বসিয়ে দেন। তবে এটা ঠিক কি না এ বিষয়ে সঠিকটা অনেকেরই জানা নেই।
চলুন জেনে নেই—
ডিমের খোসার বাইরে সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়া থাকে।
ডিম মুরগির গর্ভ থেকে বেরনোর পর আরও ময়লা ধুলোবালির লেগে
যায়।
তাই ডিম ভাতের পানিতে দেওয়ার আগে এটি ধুয়ে নিতে হবে ভালো করে।
শুধু ঠান্ডা পানিতে অনেকে ডিম ধুয়ে নেন। কিন্তু সেটাই যথেষ্ট নয়।
এর জন্য হালকা গরম পানি চাই। ভাতের পাশেই একটি চুলায় কিছুটা পানি গরম করে নিন।
এবার সেই পানির মধ্যে ডিম ১-২ মিনিট ভিজিয়ে রেখে দিন।
ডিমের গায়ে লেগে থাকা দাগ হালকাভাবে ঘষে তুলে ফেলুন।
এরপর ঠান্ডা খাওয়ার পানি দিয়ে ধুয়ে তবে ভাতের মধ্যে দিন। এতে পেটে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া যাবে না আর।