বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব ডিমে বিষাক্ত ব্যাকটেরিয়ার প্রভাবের ফলেই সেটির রং বদলে যায়।
এক্ষেত্রে এমন ডিম না খেয়ে ফেলে দিতে হবে। সাধারণত ১ শতাংশ ডিমের কুসুমে এমন রক্তের দাগ দেখা যায়। ডিম বাজারে আসার আগে সেটি ক্যান্ডলিং পদ্ধতিতে পরীক্ষা হয়। জোরালো আলো দিয়ে কুসুমের ভেতরটি দেখা হয়, সেখানেই রক্তের দাগযুক্ত ডিম বাতিল হয়ে যায়। ফলে খুব কম সময়ই এমন ডিম আমাদের হাতে পড়ে।
তবে সাদা খোলের চেয়ে খয়েরি রঙের খোলযুক্ত ডিমে রক্তের দাগযুক্ত কুসুম বেশি পাওয়া যায়। কারণ খয়েরি খোলের রং অনেক সময়ই সেই দাগকে ঢেকে দেয়। ফলে পরীক্ষার সময় সেটি ধরা পড়ে না। বাজারে চলে আসে। তবে অনেক সময় ডিমের সাদা অংশেও রক্তের দাগ দেখা যায়। এতেও শরীরে কোনো ক্ষতি হয় না বলেই মত বিশেষজ্ঞদের।
ডিমের মধ্যে ব্লাড স্পট বা অন্য কোনো অস্বাভাবিকতা নির্ণয়ের জন্য কোনো খাবার তৈরির সময় এর সঙ্গে ডিম যোগ করার আগে একটি আলাদা পাত্রে একটি একটি করে ডিম ভাঙ্গা উচিত।
এতে আপনার পুরো রেসিপিটি নষ্ট হওয়ার ভয় থাকেনা এবং ডিমের খোসা মিশে যাওয়ারও ভয় থাকেনা। ইচ্ছে করলে পরিষ্কার একটি ছুরি দিয়ে ডিমের কুসুমের রক্তের চিহ্নটি সরিয়ে তারপর রান্না করতে পারেন। এটিসহ রান্না করলেও কোনো সমস্যা নেই।