মাইগ্রেনের রোগীরা মাথার যেকোনো একপাশে মাঝারি থেকে তীব্র ধরনের ব্যথা অনুভব করেন। অনেক সময় ব্যথার তীব্রতা এত বেশি হয় যে রোগীর বমিও হতে পারে। মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক কার্যক্রমের ফলে মাইগ্রেনের ব্যথা অনুভব হতে পারে।
মাইগ্রেনের ব্যথা সাধারণত ভোরে শুরু হয়। এই ব্যথা শুরু হলে পাশের মানুষদের সহ্য করা যায় না। অসংলগ্ন আচরণ করতে শুরু করেন রোগী। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন মাইগ্রেনের রোগীরা। দেখতেও বিদ্ধস্ত মনে হয়। রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলেও অনেক সময় মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হতে পারে।
চিকিৎসকেরা বলেন, মাইগ্রেনের ব্যথা কমাতে রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে পারে এমন খাবার গ্রহণ করা উচিত।
যেমন:
যেকোন ধরনের বাদাম: কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, আখরোটে থাকে ম্যাগনেশিয়ামসহ বিভিন্ন উপাদান। যা মাথাব্যথা কমাতে পারে। ফলে কাজের ফাঁকে মাঝেমধ্যে এই স্বাস্থ্যকর বাদাম খেতে পারেন।
ওটস: রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ওটস।
মাইগ্রেন রোগীদের খালি পেটে না থাকার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তারা বলেন, সারা দিনে ভারী খাবারের পাশাপাশি হালকা নাস্তা গ্রহণ করতে হবে। এমনকি রাতেও খালি পেটে থাকা যাবে না। রাতে ঘুম ভাঙে হালকা কিছু খেতে হবে।