গলার ভিতরে অনেক সময় খুব ব্যথা করে। ঢোক গিলতে গেলেও খুব কষ্ট হয়। এই ব্যথা সাধারণত টনসিল ইনফেকশনের কারণে হয়ে থাকে। টনসিলের সমস্যা সাধারণত যে কোনও বয়সেই হতে পারে।
জিভের পিছনে গলার দেয়ালের দু’পাশে গোলাকার পিণ্ডের মতো যে জিনিসটি দেখা যায়, সেটাই হলো টনসিল। এটি দেখতে মাংসপিণ্ডের মতো মনে হলেও এটি মূলত এক ধরণের টিস্যু বা কোষ। এই টনসিল মুখ, গলা, নাক কিংবা সাইনাস হয়ে রোগজীবাণু অন্ত্রে বা পেটে ঢুকতে বাধা দিয়ে থাকে।
ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে টনসিলের ব্যথা হয়ে থাকে। সর্দি-কাশির জন্য দায়ী ভাইরাসগুলোই টনসিলের এই সংক্রামণের জন্যেও দায়ী। টনসিলে সংক্রামণের ফলে ব্যথা হলে ঘরোয়া উপায়েও তা দূর করা সম্ভব। জেনে নেওয়া যাক টনসিলে সংক্রামণের ফলে ব্যথা হলে তা নিরাময় করার কার্যকরী ঘরোয়া উপায় কী কী?
১. লবণ পানি গলা ব্যথা শুরু হলে যে কাজটি কম বেশি আমরা সবাই করে থাকি তা হলো, সামান্য উষ্ণ লবণ পানি দিয়ে কুলি করা। এটি টনসিলে সংক্রামণ রোধ করে ব্যথা কমাতে খুবই কার্যকরী। শুধু তাই নয়, উষ্ণ লবণ পানি দিয়ে কুলি করলে গলায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রামণের আশঙ্কাও দূর করে দেয়।
২. সবুজ চা এবং মধু এক কাপ গরম পানিতে আধা চামচ সবুজ চা পাতা আর এক চামচ মধু দিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এবার আস্তে আস্তে চুমুক দিয়ে চা পান করুন। সবুজ চায়ে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে, যা সব রকম ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংস করে থাকে। দিনে ৩ থেকে ৪ কাপ এই মধু-চা পান করুন। উপকার পাবেন।
৩. হলুদ দুধ এক কাপ গরম দুধে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে নিন। গরুর দুধ টনসিলের ব্যথা দূর করতে বেশ কার্যকরী। দুধে অ্যান্টিব্যায়টিক উপাদান আছে। গরুর দুধে হলুদ মিশিয়ে সামান্য গরম করে খেলেও উপকার পাওয়া যায়। হলুদ অ্যান্টি ইনফ্লামেন্টরী, অ্যান্টিব্যায়টিক এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ একটি উপাদান, যা গলা ব্যথা দূর করে টনসিলের সংক্রামণ দূর করতে সাহায্য করে থাকে।
৪. আদা চা দেড় কাপ পানিতে এক চামচ আদা কুচি আর আন্দাজ মতো চা দিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। দিনে অন্তত ২-৩ বার এটি পান করুন। আদার অ্যান্টি ব্যকটেরিয়াল, অ্যান্টি ইনফালামেন্টরী উপাদান সংক্রামণ ছাড়াতে বাধা দেয়। এর সঙ্গে সঙ্গে গলার ব্যথা কমিয়ে দিতেও এটি খুবই কার্যকরী।
৫. লেবুর রস ২০০ মিলিগ্রাম উষ্ণ গরম পানিতে এক চামচ লেবুর রস, এক চামচ মধু, আধা চামচ নুন ভালো করে মিশিয়ে নিন। যত দিন গলা ব্যথা ভালো না হয়, তত দিন পর্যন্ত এই মিশ্রণটি সেবন করুন। টনসিলের সম্যসা দূর করার জন্য এটি খুবই কার্যকরী।
ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে টনসিলের ব্যথা হয়ে থাকে। সর্দি-কাশির জন্য দায়ী ভাইরাসগুলোই টনসিলের এই সংক্রামণের জন্যেও দায়ী। টনসিলে সংক্রামণের ফলে ব্যথা হলে ঘরোয়া উপায়েও তা দূর করা সম্ভব। জেনে নেওয়া যাক টনসিলে সংক্রামণের ফলে ব্যথা হলে তা নিরাময় করার কার্যকরী ঘরোয়া উপায় কী কী?
১. লবণ পানি গলা ব্যথা শুরু হলে যে কাজটি কম বেশি আমরা সবাই করে থাকি তা হলো, সামান্য উষ্ণ লবণ পানি দিয়ে কুলি করা। এটি টনসিলে সংক্রামণ রোধ করে ব্যথা কমাতে খুবই কার্যকরী। শুধু তাই নয়, উষ্ণ লবণ পানি দিয়ে কুলি করলে গলায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রামণের আশঙ্কাও দূর করে দেয়।
২. সবুজ চা এবং মধু এক কাপ গরম পানিতে আধা চামচ সবুজ চা পাতা আর এক চামচ মধু দিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এবার আস্তে আস্তে চুমুক দিয়ে চা পান করুন। সবুজ চায়ে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে, যা সব রকম ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংস করে থাকে। দিনে ৩ থেকে ৪ কাপ এই মধু-চা পান করুন। উপকার পাবেন।
৩. হলুদ দুধ এক কাপ গরম দুধে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে নিন। গরুর দুধ টনসিলের ব্যথা দূর করতে বেশ কার্যকরী। দুধে অ্যান্টিব্যায়টিক উপাদান আছে। গরুর দুধে হলুদ মিশিয়ে সামান্য গরম করে খেলেও উপকার পাওয়া যায়। হলুদ অ্যান্টি ইনফ্লামেন্টরী, অ্যান্টিব্যায়টিক এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ একটি উপাদান, যা গলা ব্যথা দূর করে টনসিলের সংক্রামণ দূর করতে সাহায্য করে থাকে।
৪. আদা চা দেড় কাপ পানিতে এক চামচ আদা কুচি আর আন্দাজ মতো চা দিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। দিনে অন্তত ২-৩ বার এটি পান করুন। আদার অ্যান্টি ব্যকটেরিয়াল, অ্যান্টি ইনফালামেন্টরী উপাদান সংক্রামণ ছাড়াতে বাধা দেয়। এর সঙ্গে সঙ্গে গলার ব্যথা কমিয়ে দিতেও এটি খুবই কার্যকরী।
৫. লেবুর রস ২০০ মিলিগ্রাম উষ্ণ গরম পানিতে এক চামচ লেবুর রস, এক চামচ মধু, আধা চামচ নুন ভালো করে মিশিয়ে নিন। যত দিন গলা ব্যথা ভালো না হয়, তত দিন পর্যন্ত এই মিশ্রণটি সেবন করুন। টনসিলের সম্যসা দূর করার জন্য এটি খুবই কার্যকরী।