বয়স হয়ে গেলে প্রথমে তা চেহারায় ধরা পড়ে। এজন্য বয়স ৩০ এর কোঠায় যাওয়ার সাথে সাথেই নিজের স্কিনের বাড়তি যত্ন নেওয়া শুরু করুন। এতে করে আর কিছু না হোক স্কিনের বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
সানস্ক্রিন ব্যবহার:
শীত,বর্ষা বা গ্রীষ্ম যখনই হোক সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। এতে করে আপনার স্কিন ক্ষতির হাত থেকে রেহাই পাবে।
সানগ্লাস:
সানগ্লাস রোদ থেকে চোখকে রক্ষা করে। চোখের চারপাশের স্কিন ভালো রাখতে অনেক জরুরী সানগ্লাস।
সূর্য প্রতিরোধক পোশাক:
বাইরে যাওয়ার আগে রোদের হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য পোশাক নির্বাচন করুন। প্রয়োজনের হ্যাট পরতে পারেন।
ধূমপান ত্যাগ করা:
ধূমপান শরীরের সাথে চেহারার উপরেও প্রভাব ফেলে। ধূমপান করলে কোলাজেন খুব দ্রুত ভেঙ্গে যায়। ধূমপান করলে চেহারায় দ্রুত বয়সের ছাপ পড়ে যায়।
অতিরিক্ত অ্যালকোহল বাদ দেওয়া:
অতিরিক্ত মাত্রায় অ্যালকোহল খেলে আপনার স্কিন ডিহাইড্রেট হয়ে যেতে পারে। এজন্য এখন থেকেই অ্যালকোহল খাওয়া একেবারে বাদ দিয়ে দেন।
অনিয়মিত খাওয়া দাওয়া:
নিয়ম মেনে খাওয়া দাওয়া না করলে তা আপনার স্কিনের উপরেও প্রভাব ফেলবে। এজন্য খাওয়া দাওয়াই রুটিন ফিরিয়ে নিয়ে আসুন।
রেটিনল:
রেটিনল স্কিনের জন্য অনেক উপকারী। বয়সের ছাপ এড়াতে এর জুরী মেলা ভার।
সঠিক প্রোডাক্ট ব্যবহার:
একজন ২০ বা তার চেয়ে বেশি বয়সী নারীর সবচেয়ে বেশি দরকার একটি সঠিক ফেসওয়াশ ব্যবহার করা এবং রাতে একটি ভালো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত কোন প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে চাইলে তা সকালে ব্যবহার করুন।
লেজার ট্রিটমেন্ট:
আপনার স্কিনে যদি ব্রণের দাগ থাকে বা সূর্যের ট্যান পরে তাহলে লেজার ট্রিটমেন্ট করিয়ে নিতে পারেন। লেজার ট্রিটমেন্ট আপনার স্কিন সুন্দর করে তুলতে পারে যতটা না পরে ফেসিয়াল।