পুলিশ সুপার আরও বলেন, ‘প্রতিটি মণ্ডপে ২৪ ঘণ্টা পুলিশ ও নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক পাহারায় থাকবেন। স্বেচ্ছাসেবকদের অবশ্যই নির্দিষ্ট ব্যাজ পরতে হবে। কারণ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এ দেশে যার যার ধর্মীয় উৎসব সে সে সুন্দরভাবে পালন করবে। এ বিষযে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সবসময় সার্বিক সহযোগিতা করবে।’
তিনি বলেন, প্রতিটি মণ্ডপে সিসি ক্যামেরা বসাতে হবে। ২৪ ঘণ্টা সিসি ক্যামেরায় মনিটরিং করা হবে। পুরুষ ও নারীরা আলাদা আলাদাভাবে মন্দিরে আসতে হবে। কেউ মাদক সেবন করতে পারবেন না। কোনো মসজিদের পাশে মণ্ডপ হলে নামাজ ও আজানের সময় মন্দিরে গান-বাজনা, বাদ্যযন্ত্র বাজানোর বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) নাজিম উদ্দিন আল আজাদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান, সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা সার্কেল) জাকিয়া সুলতানা প্রমুখ।
এবার চুয়াডাঙ্গায় মোট ১২০টি মণ্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজার উৎসব হবে। এরমধ্যে সদরে ২১টি, আলমডাঙ্গায় ৩৯টি, দামুড়হুদায় ১৪টি, দর্শনায় ১৯টি ও জীবননগরে ২৮টি।