অনলাইনে দেশের ৬৪ শতাংশ কিশোরী যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছে। ইন্টারনেট সম্পর্কে জ্ঞানের ঘাটতি ও সঠিক ব্যবহার না জানায় এমনটা হচ্ছে বলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগের এক গবেষণায় উঠে এসেছে।
বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) ‘শিশু স্বাস্থ্য: বিকাশ ও সুরক্ষা’ শীর্ষক এ গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
গবেষণা তথ্য মতে, গত বছর শহর ও গ্রামের ৪৫৬ শিক্ষার্থীর (নবম ও দশম শ্রেণি) ওপর পরিচালিত এ গবেষণা দেখা গেছে, ৫৬ শতাংশ কিশোর এবং ৬৪ শতাংশ কিশোরী ইন্টারনেটের মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে। শহরে শিশুদের মধ্যে এ নির্যাতনের ঘটনা গ্রামীণ শিশুদের চেয়ে দেড় গুণ বেশি।
গবেষণায় দেখা যায়, দেশের প্রায় ৩৩ শতাংশ শিশু ইন্টারনেট ব্যবহার করে। তাদের মধ্যে কমপক্ষে একটি, দুটি বা তিনটি সাইবার অপরাধের প্রবণতা ছিল যথাক্রমে ৫৯, ৩৮ ও ২৬ শতাংশ। সাইবার অপরাধের মধ্যে উৎপীড়ন, উপহাস, গুজব কিংবা অপমান ৩৫, অসৎ উদ্দেশ্যে বেনামে যোগাযোগ ২৯, যৌন নিপীড়নমূলক বার্তা কিংবা মন্তব্য ১১ এবং যৌনতাপূর্ণ ছবি বা ভিডিওর শিকার হয়েছে ১৭ শতাংশ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ১৬ বছরের কম বয়সীরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে অজান্তেই তারা অনেক অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। তাই তাদের হাতে মোবাইল ফোন দেওয়া ঠিক না।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন অনুষদের ডিন ও পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সৈয়দ শরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক শবনম আযীম ও সহকারী অধ্যাপক মারুফ হক খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সাবেক তথ্য কমিশনার ও দৈনিক আজকের পত্রিকা সম্পাদক অধ্যাপক গোলাম রহমান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগের অধ্যাপক মো. আতিকুল হক প্রমুখ। বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) ‘শিশু স্বাস্থ্য: বিকাশ ও সুরক্ষা’ শীর্ষক এ গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
গবেষণা তথ্য মতে, গত বছর শহর ও গ্রামের ৪৫৬ শিক্ষার্থীর (নবম ও দশম শ্রেণি) ওপর পরিচালিত এ গবেষণা দেখা গেছে, ৫৬ শতাংশ কিশোর এবং ৬৪ শতাংশ কিশোরী ইন্টারনেটের মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে। শহরে শিশুদের মধ্যে এ নির্যাতনের ঘটনা গ্রামীণ শিশুদের চেয়ে দেড় গুণ বেশি।
গবেষণায় দেখা যায়, দেশের প্রায় ৩৩ শতাংশ শিশু ইন্টারনেট ব্যবহার করে। তাদের মধ্যে কমপক্ষে একটি, দুটি বা তিনটি সাইবার অপরাধের প্রবণতা ছিল যথাক্রমে ৫৯, ৩৮ ও ২৬ শতাংশ।
সাইবার অপরাধের মধ্যে উৎপীড়ন, উপহাস, গুজব কিংবা অপমান ৩৫, অসৎ উদ্দেশ্যে বেনামে যোগাযোগ ২৯, যৌন নিপীড়নমূলক বার্তা কিংবা মন্তব্য ১১ এবং যৌনতাপূর্ণ ছবি বা ভিডিওর শিকার হয়েছে ১৭ শতাংশ।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ১৬ বছরের কম বয়সীরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে অজান্তেই তারা অনেক অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। তাই তাদের হাতে মোবাইল ফোন দেওয়া ঠিক না।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন অনুষদের ডিন ও পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সৈয়দ শরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক শবনম আযীম ও সহকারী অধ্যাপক মারুফ হক খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সাবেক তথ্য কমিশনার ও দৈনিক আজকের পত্রিকা সম্পাদক অধ্যাপক গোলাম রহমান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগের অধ্যাপক মো. আতিকুল হক প্রমুখ।