ওয়াফার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আল-আকসা কমপ্লেক্স পরিচালনার দায়িত্বে থাকা জর্দানের নিযুক্ত ইসলামী সংস্থা ইসলামিক ওয়াকফ বলেছে, পুলিশ হঠাৎ মসজিদ কম্পাউন্ডের দিকে যাওয়ার সমস্ত গেট বন্ধ করে দেয়। এ সময় তারা ইহুদি উপাসকদের প্রার্থনা করতে সেখানে প্রবেশের অনুমতি দেয় এবং মসজিদের স্থিতিশীলতা লঙ্ঘন করে মুসলমানদের প্রবেশ করতে বাধা দেয়।
মঙ্গলবার সকাল থেকে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ মসজিদে প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে। রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার খবরে বলা হয়েছে, তারা প্রাথমিকভাবে সব মুসলিম উপাসকের প্রবেশ প্রত্যাখ্যান করেছে। এর আগে তারা শুধু বয়স্কদের প্রবেশের অনুমতি দিয়েছিল।
চলমান হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের কারণে এ অঞ্চলে উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ার কারণে এ পদক্ষেপটি এলো।
ইসলামিক ওয়াকফ বিভাগের উদ্ধৃতি দিয়ে একাধিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ মাসের শুরুর দিকে কয়েক শ ইসরায়েলি সপ্তাহব্যাপী ইহুদি উৎসবের পঞ্চম দিন উদযাপন করতে আল-আকসা মসজিদ কমপ্লেক্সে জোরপূর্বক প্রবেশ করেছিল।
মিসর, ইয়েমেন, জর্দান, জিসিসিসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো নিয়মিতভাবে পবিত্র আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইসরায়েলি চরমপন্থীদের সহিংসতার নিন্দা করে বিবৃতি জারি করে, যারা প্রায়ই কমপ্লেক্সে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় ইসরায়েলি পুলিশের সুরক্ষায় থাকে।