ইউরোপের বাকি দেশগুলোর মতো জার্মানিতেও হু হু করে বাড়ছে মূল্যস্ফীতি। তাতে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তুলনামূলক নিম্নআয়ের মানুষদের। স্থানীয় অর্থনীতি বিষয়ক এক প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদন বলছে, জার্মানির অধিকাংশ মানুষই জীবনযাপনের খরচ জোগাতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। যা মজুরি বা বেতন পান তা দিয়ে সংসার চলছে না আর। খবর ডয়েচে ভেলের।
মিউনিখভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইফো ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর জার্মানিতে মূল্যস্ফীতি এমনভাবে বেড়েছে, প্রয়োজনীয় জিনিপত্র কিনতে গিয়ে বিপদে পড়তে হচ্ছে ক্রেতাদের। নিয়মিত আয়ে খরচ সংকুলান হচ্ছে না। তাই জমানো টাকায় হাত দিতে হচ্ছে প্রায় সবাইকে।
ইউরোপের বাকি দেশগুলোর মতো জার্মানিতেও হু হু করে বাড়ছে মূল্যস্ফীতি। তাতে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তুলনামূলক নিম্নআয়ের মানুষদের। স্থানীয় অর্থনীতি বিষয়ক এক প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদন বলছে, জার্মানির অধিকাংশ মানুষই জীবনযাপনের খরচ জোগাতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। যা মজুরি বা বেতন পান তা দিয়ে সংসার চলছে না আর। খবর ডয়েচে ভেলের।
মিউনিখভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইফো ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর জার্মানিতে মূল্যস্ফীতি এমনভাবে বেড়েছে, প্রয়োজনীয় জিনিপত্র কিনতে গিয়ে বিপদে পড়তে হচ্ছে ক্রেতাদের। নিয়মিত আয়ে খরচ সংকুলান হচ্ছে না। তাই জমানো টাকায় হাত দিতে হচ্ছে প্রায় সবাইকে।
হান্স ব্যোকলার ফাউন্ডেশনের বিশ্লেষণ বলছে, সমঝোতার পরে জার্মানিতে বেতন বাড়ানো হয়েছে ২ দশমিক ৯ শতাংশ। অথচ অগ্নিমূল্যের বাজারে জার্মানদের ব্যয় বেড়েছে অন্তত ৩ দশমিক ৬ শতাংশ।
সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অদূর ভবিষ্যতে এই পরিস্থিতির বড় ধরনের উন্নতি হবে, এমন সম্ভাবনা আপাতত দেখা যাচ্ছে না।