কিয়েভকে আত্মরক্ষার জন্য আরও সমর্থন করা প্রয়োজন। তবে রাশিয়ার কথাগুলোও শুনতে হবে।
রবিবার তুরস্কের প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র ইব্রাহিম কালিন এই মন্তব্য করেন।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, রাশিয়া-ইউক্রেন উভয়ের সঙ্গে ন্যাটো সদস্য তুরস্কের সুসম্পর্ক রয়েছে। ইউক্রেনে আক্রমণের শুরু থেকে তুরস্ক এই সংঘাতের মধ্যস্থতা করার চেষ্টা করছে।
রবিবার দোহা আন্তর্জাতিক ফোরামে তুরস্কের প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র ইব্রাহিম কালিন বলেন, যদি সবাই রাশিয়ার সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখে, তাহলে দিন শেষে তাদের সঙ্গে কথা বলবে কে?
তিনি আরও বলেন, ইউক্রেনীয়দের সম্ভাব্য সব উপায়ে সমর্থন করা প্রয়োজন যাতে তারা নিজেদের রক্ষা করতে পারে। তবে একইসঙ্গে রাশিয়ার কথাগুলোও অবশ্যই শোনা উচিত, এক বা অন্যভাবে। তাদের উদ্বেগ ন্যায্য কিনা সেটা বোঝার জন্য।
তুরস্ক আরও বলছে, ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানে রাশিয়ার সঙ্গে তাদেরসহ অন্যান্য দেশগুলোর আলোচনা চলমান রাখতে হবে।