ঘটনাটি ভারতের উত্তরপ্রদেশের মেরঠের। সেখানে সম্প্রতি বাসর রাতে পেটের যন্ত্রণায় তড়িঘড়ি চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয় নববধূকে। চিকিৎসক কয়েকটি টেস্ট করতে দেন। আর মেডিকেল টেস্টে সেই যন্ত্রণার আসল ‘কারণ’ সামনে আসতেই হতবাক হয়ে পড়ে বরের বাড়ির লোকজন!
জানা যায়, ওই নববধূ পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। তার শরীরে দুটি ভ্রূণ রয়েছে বলেও উঠে আসে রিপোর্টে। এরপরই বরপক্ষ প্রবলক্ষোভে ফেটে পড়ে। কনে পক্ষের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগ তোলে। এই ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। গত ২৫ ডিসেম্বর বিয়ে হওয়ার পর ফুল শয্যার রাতেই এ খবর সামনে আসে।
এ ঘটনায় বরপক্ষ ১০ লাখ রুপির ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে। কনের বাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে তারা রীতিমতো ক্ষোভে ফেঁটে পড়েন। ঘটনা নিয়ে থানা পুলিশও হয়েছে। কনে ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে মেরঠ পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী বর।