আকার-আয়তন ও সরঞ্জাম অনুযায়ী কোনো কোনো এয়ারোপডের দাম হতে পারে ২০ হাজার থেকে ৪৫ হাজার ইউরো।
কেভিন বলেন, আমরা শেষ ফ্লাইটে সেগুলো কিনে নেই। ফিউসিলেজ (প্লেনের বডির প্রধান অংশ) বাদে বাকি সব কিছু রিসাইকেল করে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে পাঠিয়ে নতুন করে ব্যবহারের যোগ্য করা হয়। তার মধ্যে কয়েকটি আবার প্লেনে কাজে লাগানো হয়। আমরা প্লেনের প্রায় ৮০ শতাংশ পুনর্ব্যবহার করছি।
তিনি জানান, প্লেনের দেওয়াল ও মেঝের ইনসুলেশন আরও মজবুত করতে হয়। প্রয়োজন অনুযায়ী বাথরুম ও রান্নাঘর যোগ করা হয়। এভাবে দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে ছোট একটি বাড়ি তৈরি হয়ে যায়।
কেভিন রেগান মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রে বিশাল বাড়িঘরের চল থাকলেও সেখানে ছোট বাড়ির সংখ্যা বাড়ছে। মানুষ বুঝতে পারছে, আগের মতো আর বিশাল ভবন তৈরি করা যাবে না। এমন বাড়িঘর গরম রাখাও সম্ভব নয়।
স্যান্ডহাউস হোটেলের ব্যবস্থাপক পল ডাইভার বলেন, এখানে বিশাল কাঠামো গড়ার অনুমতি পাওয়া সম্ভব নয়। তাই এগুলোই আদর্শ সমাধান। শীতকালে বা সবচেয়ে বড় ঝড়ের সময়ও এর মধ্যে কিছু টের পাওয়া যায় না।
পড যত ছোট হবে, সেটি তত সহজে পরিবহন করা যাবে ও বিভিন্ন জায়গায় কাজে লাগানোর সুযোগ থাকবে। যেমন- বাণিজ্য মেলায় পণ্য প্রদর্শনের জন্য এমন সমাধানসূত্র অনেক কোম্পানির জন্য আকর্ষণীয়।
এয়ারোপডসের কেভিন রেগান বলেন, আমরা করপোরেট বাজারে অনেক আগ্রহ লক্ষ্য করছি। আমরা নতুন ডিজাইনের জন্য একজনকে নিয়োগ করেছি। করপোরেট অফিস বা বাণিজ্য মেলার উপযোগী ডিজাইন করা হচ্ছে।