ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সু চির বিরুদ্ধে দায়ের করা কয়েক ডজন মামলায় মধ্যে প্রথমটির রায় দিতে যাচ্ছেন সামরিক শাসিত মিয়ানমারের একটি আদালত।
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে জনগণকে উস্কে দেওয়ার মামলায় মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) এ রায় ঘোষণা হওয়ার কথা রয়েছে।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী। সে সময় দেশটির গণতন্ত্রকামী নেত্রী ও শান্তিতে নোবেল জয়ী অং সান সু চিসহ তাঁর রাজনৈতিক দলের অনেক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে অং সান সু চির বিরুদ্ধে কয়েক ডজন মামলা করে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এসব মামলায় দোষী প্রমাণিত হলে ৭৬ বছর বয়সী এ নেত্রীর ১০২ বছর কারাদণ্ড হতে পারে।
মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোর একটি আদালতে খুবই গোপনীয়তার সঙ্গে চলছে অং সান সু চির বিচারকাজ। দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হতে পারে এমন কথা বলে ওই নেত্রীর পাঁচ আইনজীবীকে সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলা থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে জান্তা সরকার।
এদিকে এই বিচার কাজকে প্রথম থেকেই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে বর্ণনা করে আসছে জাতিসংঘ ও বিভিন্ন দেশের সরকার।