পুলিশ সূত্র অনুসারে, একটি অপরাধের মামলায় জেল খাটছিল লরেন্স। জামিনে ছাড়া পেয়েছিল সে। জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পরই অ্যান্ড্রিয়া ব্ল্যাঙ্কেনশিপ নামে এক নারীর বাড়িতে যান। অভিযোগ, অ্যান্ড্রিয়াকে খুন করেন লরেন্স। তারপর তার দেহ চিরে হৃৎপিণ্ড কেটে নেন। এরপরই সেই হৃৎপিণ্ড নিয়ে কাকার বাড়িতে যান। তাদের অজান্তে সেই হৃৎপিণ্ড রান্না করেন লরেন্স। কাকা লিও পাই এবং তার চার বছরের নাতনিকে রান্না করা হৃৎপিণ্ড খাওয়ান। খাওয়াদাওয়া শেষে কাকা এবং তার নাতনিকে কুপিয়ে খুন করেন তিনি। তারপর সেখান থেকে পালিয়ে যান।
তবে শেষরক্ষা হয়নি তার। অ্যান্ড্রিয়া ব্ল্যাঙ্কেনশিপ খুনের তদন্তে নেমে পুলিশ সম্প্রতি লরেন্সের খোঁজ পায় পুলিশ। তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। জেরায় লরেন্স তিনটি খুনের কথা স্বীকার করেন। এরপরই আদালত তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয়। পুলিশ জানিয়েছে, এর আগে মাদকপাচার মামলায় কারাদণ্ড হয়েছিল লরেন্সের। বেশ কয়েকবার জেলও খেটেছেন তিনি।
সাবস্ক্রাইব
নিরাপদ নিউজ আইডি দিয়ে লগইন করুন
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন