ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁর স্ত্রী ও দেশটির ফার্স্ট লেডি ব্রিজিত ম্যাখোঁ পুরুষ হিসেবে জন্ম নিয়েছেন বলে তীব্র বিতর্ক শুরু হয়েছে। এ ঘটনায় ব্রিজিত ম্যাখোঁ মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
জানা গেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে নেটিজেনদের অনেকেই দাবি করছেন, ম্যাখোঁর স্ত্রী ব্রিজিত একজন ট্রান্সজেন্ডার। তাদের দাবি, পুরুষ হিসেবে জন্ম নিয়েছিলেন ব্রিজিত।
যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে ফ্রান্স প্রশাসন। এটিকে গুজব হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ধরনের গুজব ছড়ানোর নেপথ্যের লোকদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন ব্রিজিত ম্যাখোঁ।
যারা তাকে একজন ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত করতে চায়, সেই বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা থামাতে আইনি প্রক্রিয়ায় হাঁটতে চান ব্রিজিত।
এদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিত্তিহীন দাবি ওঠে যে ব্রিজিত পুরুষ হিসেবে জন্ম নিয়েছিলেন এবং ওই সময় তার নাম ছিল জ্যঁ-মিশেল ত্রোগনিউক্স।
এ ধরনের প্রচারণাকে ষড়যন্ত্র হিসেবে বর্ণনা করেছেন ৬৩ বছর বয়সী ব্রিজিত ম্যাখোঁ।