নতুন খসড়া মন্ত্রিসভায় পাস হওয়ার পর অর্থমন্ত্রী ক্রিশ্চিয়ান লিন্ডনার এক টুইট বার্তায় জানান, আমরা অভিবাসন নীতিতে একটি নতুন সূচনার ভিত্তি স্থাপন করছি। একজন দক্ষ কর্মী হিসাবে অর্থনৈতিক সাফল্যে অবদান রাখতে পারেন এমন লোককে স্বাগত জানাই।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনের বলা হয়েছে, নতুন সংস্কারের ফলে ইউরোপের বাইর থেকে কর্মীর সংখ্যা বাড়বে। বছরে এই সংখ্যা হতে পারে ৬০ হাজার।
জার্মানির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ন্যান্সি ফেসার বলেছেন, যদি কেউ পেশাগত অভিজ্ঞতা বা ব্যক্তিগত সম্ভাবনা নিয়ে আসে, তাহলে আমরা তাদের জন্য শ্রমবাজারে পা রাখা সহজ করবো।
নতুন সংস্কার অনুযায়ী বিদেশি কর্মীরা তিন উপায়ে জার্মানির বাজারে প্রবেশ করতে পারবে। প্রথমত, জার্মানিতে স্বীকৃত প্রোফেশনাল বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি এবং কর্মসংস্থান চুক্তির মাধ্যমে ।
দ্বিতীয়ত, প্রাসঙ্গিক সেক্টরে কাজ করার ন্যূনতম দুই বছরের অভিজ্ঞতা এবং একটি ডিগ্রি অথবা ভোকেশনাল প্রশিক্ষণ থাকলেও হবে।
তৃতীয় নিয়ম হলো, একটি ‘সুবিধা কার্ড’, যাদের চাকরির অফার নেই কিন্তু কাজ খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কার্ডটি একটি পয়েন্টভিত্তিক সিস্টেম অনুসরণ করবে, যেখানে যোগ্যতা, ভাষার দক্ষতা, পেশাদার অভিজ্ঞতা, জার্মানির সঙ্গে সংযোগ এবং বয়স বিবেচনা করা হবে।