বেইজিংয়ে অবস্থানরত কূটনীতিকরা ও মিয়ানমারের একটি চীনা ভাষার সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, সম্ভবত হার্ট অ্যাটাকে থান্ট পের মৃত্যু হয়েছে। এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চীনের মিয়ানমারের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও কর্তৃপক্ষ সাড়া দেয়নি।
সর্বশেষ গত শনিবার চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ ইউনানে স্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। ২০১৯ সালে চীনে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পান মাইও থান্ট। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে অভ্যুত্থানে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পরও তিনি এই পদে বহাল থাকেন।
থান্ট পে গত এক বছরে চীনে মৃত্যু হওয়া চতুর্থ রাষ্ট্রদূত। তাঁর আগে গত সেপ্টেম্বরে বেইজিংয়ে নিযুক্ত হওয়ার দুই সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে জার্মানির রাষ্ট্রদূত ইয়ান হেকার (৫৪) মারা যান। ফেব্রুয়ারিতে বেইজিংয়ের শীতকালীন অলিম্পিক ভেন্যু পরিদর্শন করে আসার কিছুক্ষণের মধ্যে ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত সেরহি কামিশেভের (৬৫) মৃত্যু হয়।
এরপর এপ্রিলে চীনের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ আনউইতে কোয়ারেন্টাইনে থাকা অবস্থায় ফিলিপাইনের রাষ্ট্রদূত জোসে সান্তিয়াগো (৭৪) মৃত্যুবরণ করেন।