চার সপ্তাহে ইরানের চলমান আন্দোলন। নীতি পুলিশের নির্যাতনে মাহসা আমিনি নামের এক কুর্দি তরুণীর মৃত্যুর পর ইরান জুড়েই এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে।
‘সঠিক’ নিয়মে হিজাব না পরায় মাহসা আমিনিকে নীতি পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়। সেখানেই নির্যাতনে শিকার ওই কিশোরী কোমায় চলে যান এবং হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।
যদিও ইরান রাষ্ট্রীয়ভাবে দাবি করছে যে, নীতি পুলিশের অত্যাচারে আমিনির মৃত্যু হয়নি। তবে তেহরানের এই কথা বিশ্বাস করছে না আন্দোলনকারীরা।
কুর্দিরা এই আন্দোলকে নিজেদের মুক্তির আন্দোলন হিসেবে নিয়েছেন। ইরানের কুর্দি অধ্যুষিত এলাকায় স্লোগান উঠেছেন, ‘নারী, জীবন, স্বাধীনতা।’
কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) কারাবন্দি নেতা প্রথমবার এই স্লোগান তুলেছিলেন। নিজেদের মুক্তি আন্দোলনে এবার সেই স্লোগানকে হাতিয়ার করছে ইরানের কুর্দিরা।