সেখানেই হলফনামায় তিনি নিজের সম্পত্তির বিবরণ দিয়েছেন।
সেই হলফনামায় দেখা যাচ্ছে, স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ায় তার দুই কোটি ৮৬ লাখ রূপির ফিক্সড ডিপোজিট আছে। তার হাতে আছে ৫২ হাজার ৯২০ রূপি। গান্ধীনগর ও বারাণসীতে দুইটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে তার ৮০ হাজার ৩০৪ রূপি আছে।এ ছাড়া ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট প্রকল্পে প্রধানমন্ত্রী মোদির নয় লাখ ১২ হাজার রূপি আছে। তার চারটি সোনার আংটি আছে, যার দাম দুই লাখ ৬৮ হাজার রূপি।২০১৮-১৯ সালে তার আয় ছিল ১১ লাখ ১৪ হাজার রূপি। ২০২২-২৩ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩ লাখ ৫৬ লাখ রূপি।তার আয়ের উৎস হিসাবে মোদী জানিয়েছেন, তিনি সরকারের কাছ থেকে বেতন পান এবং ব্যাংক থেকে সুদ পান। প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, তার স্ত্রীর নাম যশোদাবেন। স্ত্রীর আয়ের উৎস, তার পেশা সম্পর্কে তিনি জানেন না বলে জানিয়েছেন।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
প্রধানমন্ত্রী হলফনামায় জানিয়েছেন, তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক। ১৯৭৮ সালে তিনি স্নাতক হন।
১৯৮৩ সালে গান্ধীনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি এমএ পাস করেন। ১৯৬৭ সালে তিনি গুজরাট বোর্ড থেকে এসএসসি পরীক্ষা পাস করেন। মোদি জানিয়েছেন, তার বিরুদ্ধে কোনো বকেয়া ফৌজদারি মামলা নেই। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন মনোনয়নপত্র পেশ করতে যান, তখন তার সঙ্গে ছিলেন বিজেপি ও এনডিএ-এর প্রধান নেতারা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা, বিজেপি ও জোট শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা, এনডিএ জোটের নেতা চন্দ্রবাবু নাইডু, চিরাগ পাসোয়ান, জিতনরাম মাঝি ও পশুপতি পাসোয়ানরা সেখানে ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী মনোনয়নপত্র পেশ করার সময় তিনজন সঙ্গে ছিলেন। তারা হলেন, দুই প্রস্তাবক আচার্য জ্ঞানেশ্বর শাস্ত্রী দ্রাবিড় ও ব্রিজনাথ প্যাটেল। এ ছাড়া ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।