English

17 C
Dhaka
মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ২৪, ২০২৪
- Advertisement -

কীভাবে রাতারাতি বিশ্ব ধনকুবেরদের তালিকায় উঠে আসেন চ্যাংপেং ঝাও?

- Advertisements -

চ্যাংপেং ঝাও, ক্রিপ্টোকারেন্সির দুনিয়ায় অন্যতম অগ্রপথিক হিসেবে বিবেচিত। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও প্রভাবশালী ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ ‘বিনান্সের’ সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) তিনি। ক্রিপ্টো নিয়ে চর্চা করা মানুষদের কাছে তিনি ‘সিজেড’ নামে পরিচিত।

তিনি বার্গার প্রস্তুতকারক সংস্থা ম্যাকডোনাল্ডের একজন প্রাক্তন কর্মী। তবে তার আরও একটি পরিচয় আছে, সেটি হল- তিনি একজন সফ্টওয়্যার ডেভেলপার।

চীনে জন্মগ্রহণ করলেও বর্তমানে তিনি কানাডায় থাকেন। ছোটবেলায় মা-বাবার সাথে কানাডায় পাড়ি জমান চ্যাংপেং ঝাও।

কীভাবে রাতারাতি বিশ্ব ধনীদের তালিকায় চ্যাংপেং ঝাও?

চ্যাংপেং ঝাও সফটওয়্যার ডেভেলপার হওয়ার সুবাদে ক্রিপ্টোকারেন্সি বদৌলতে রাতারাতি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় স্থান করে নেন। তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানির চেয়েও বেশি।

জানা গেছে, আবুধাবিতে যেসব ধনী ব্যক্তি বিনান্স এক্সচেঞ্জ দেশে আনতে আগ্রহী, তাদের পরামর্শ দেন তিনি। নিজের কদর বোঝাতে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু বহুতল ভবন বুর্জ খলিফার কাছে বাড়িও বানিয়েছেন তিনি।

ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ার্স ইনডেক্স অনুসারে, তার মোট সম্পদ ৯ হাজার ৬০০ কোটি ডলার। এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানিকে টপকানোর পাশাপাশি মার্ক জাকারবার্গ, গুগলের প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজ, সের্গেই ব্রিনসহ প্রতিদ্বন্দ্বী প্রযুক্তিবিদদের ঘাড়েও নিশ্বাস ফেলছেন চ্যাংপেং ঝাও।

বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই চীনা-কানাডীয় ব্যক্তির শীর্ষ ধনীর কাতারে উঠে আসার অর্থ হল- ডিজিটাল মুদ্রার জগৎ খুব দ্রুত বড় হচ্ছে। মানুষ এ ব্যাপারে আগ্রহী হচ্ছে। ক্রিপ্টোকারেন্সির জনপ্রিয়তার কারণে অনেক দেশ এটিকে অনুমোদন দিয়েছে। তবে সিংহভাগ দেশে এখনও ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ। আবার অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজেরাই ডিজিটাল মুদ্রা নিয়ে আসার পরিকল্পনা করছে। 

Notify of
guest
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন
সবচেয়ে নতুন Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন