বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় বাটলারের। তিনি বলেন, ‘এ গ্রামের বাসিন্দারা অনেক সুখে ছিলেন। চারদিকে সবুজের সমারোহ ছিল।
বাটলার জানান, হামলার সময় মানুষ ঘরের ভেতরে ছিল। বাড়ির ভেতর থাকা অবস্থায় তাদের জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।
বাটলার তিন সন্তানের জনক।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ ইসরায়েলের ২০টির বেশি ক্ষতিগ্রস্থ শহর ও গ্রামের মধ্যে ‘নির ওজ’ একটি।
নির ওজ গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, গ্রামের জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ হামলার শিকার হয়েছে। নিহত হয়েছেন অনেকে এবং বেশ কয়েকজনকে গাজায় জিম্মি করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
রন বাহাত (৫৭) নামের এক বাসিন্দা বলেন, সব মিলিয়ে নির ওজের প্রায় ১০০ জন মারা গেছে বা নিখোঁজ হয়েছে। সৌভাগ্যক্রমে তাদের ঘরের দরজা ভাঙতে পারেনি হামাসের সৈন্যরা।
রন বাহাত আরো জানান, নির ওজ গ্রামের রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় এখন ভাঙা ঘর, সিলিং ফ্যান, উঠানে পচে যাওয়া খাবার, শিশুদের সাইকেল, খেলনা দেখা যায়। অনেক গাড়ির জানালা গুলি করে ভেঙে ফেলা হয়েছে। কমলা রং দিয়ে এসব গাড়িতে ফিলিস্তিনি ভাষায় কিছু লেখা হয়েছে। কোনো ঘরের দরজায় এখনো রক্তের দাগ আছে।