২০১২ সালে নোবেল পুরস্কারের অর্থমূল্য এক কোটি থেকে ৮০ লাখ ক্রোনায় নামিয়ে এনেছিল কর্তৃপক্ষ। সেসময় ফাউন্ডেশনের অর্থভাণ্ডার বাড়ানোর চেষ্টা করছিল তারা।
পরে ২০১৭ সালে পুরস্কারের অর্থমূল্য বাড়িয়ে ৯০ লাখ ক্রোনা করা হয়। ২০২০ সালে তা আরও বাড়িয়ে আবারও এক কোটি ক্রোনায় নিয়ে যায় নোবেল ফাউন্ডেশন।
অবশ্য গত এক দশকে ইউরোর বিপরীতে প্রায় ৩০ শতাংশ দরপতন হয়েছে সুইডিশ ক্রোনার। এর ফলে, পুরস্কারের অর্থমূল্য বাড়ালেই সুইডেনের বাইরে বসবাসকারী নোবেল বিজয়ীরা খুব বেশি ধনী হয়ে উঠবেন, তা বলা যাবে না।
২০১৩ সালে অর্থমূল্য কমে ৮০ লাখ ক্রোনা হওয়া সত্ত্বেও বিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ীরা সে বছর মার্কিন মুদ্রায় হাতে পেয়েছিলেন প্রায় ১২ লাখ ডলার।
এ বছর আগামী ২ অক্টোবর থেকে ফিজিওলজি বা মেডিসিন বিভাগ দিয়ে শুরু হবে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা। এরপর ক্রমান্বয়ে জানা যাবে পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, সাহিত্য এবং শান্তিতে কারা জিতছেন বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কার।