ব্রিটিশ রাজপরিবার সব সময়ই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বের সব মানুষের আগ্রহের বিষয় হিসেবেও বিবেচিত। ভারতবর্ষে ব্রিটিশ শাসনের ইতিহাসও সবারই জানা। সেই ইতিহাস বিস্মৃত না হলেও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের পরিধি এখন অনেক ছোট হয়ে এসেছে। তবে তাদের রাজপরিবার নিয়ে মানুষের আগ্রহের কোনো কমতি নেই।
ব্রিটিশ রাজ্যের ইতিহাস বলতে ভারতীয় উপমহাদেশে ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যবর্তী ব্রিটিশ শাসনের সময়কালকে বোঝায়। এই শাসনব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দে, যখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন ব্রিটিশ রাজ বা রানি ভিক্টোরিয়ার কাছে হস্তান্তর করা হয়।
ব্রিটিশ রাজপরিবার সব সময়ই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বের সব মানুষের আগ্রহের বিষয় হিসেবেও বিবেচিত। ভারতবর্ষে ব্রিটিশ শাসনের ইতিহাসও সবারই জানা। সেই ইতিহাস বিস্মৃত না হলেও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের পরিধি এখন অনেক ছোট হয়ে এসেছে। তবে তাদের রাজপরিবার নিয়ে মানুষের আগ্রহের কোনো কমতি নেই।
ব্রিটিশ রাজ্যের ইতিহাস বলতে ভারতীয় উপমহাদেশে ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যবর্তী ব্রিটিশ শাসনের সময়কালকে বোঝায়। এই শাসনব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দে, যখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন ব্রিটিশ রাজ বা রানি ভিক্টোরিয়ার কাছে হস্তান্তর করা হয়।
সে হিসেবে, রাজা ষষ্ঠ জর্জের মৃত্যুর পর তার মেয়ে দ্বিতীয় এলিজাবেথ সিংহাসনে বসেন। এর আগে রাজা ষষ্ঠ জর্জ তার বাবা পঞ্চম জর্জের পর দেশটির রাজা নির্বাচিত হয়েছিলেন। তারও আগে ব্রিটিশ সিংহাসনে ছিলেন রাজা পঞ্চম জর্জের মা রানি ভিক্টোরিয়া।
তখন বাবা-মায়ের ছেলে সন্তান না থাকায় রানি ভিক্টোরিয়া ও দ্বিতীয় এলিজাবেথ সিংহাসনে বসার সুযোগ পেয়েছিলেন। কারণ রাজপরিবারের নিয়ম অনুযায়ী, উত্তরসুরীদের মধ্যে যদি ছেলে-সন্তান থাকে এবং সে যদি বয়সে মেয়েদের চেয়ে ছোটও হয়, তারপরও তিনিই রাজ সিংহাসনে বসবেন।