যুবকের বাড়ির সামনে দুই নারী অবস্থান নিয়েছেন। তারা দুজনেই ওই যুবকের স্ত্রী দাবি করে তাদের স্বীকৃতি ও দায়িত্ব নেওয়ার দাবি জানান। তাদের একজন দ্বিতীয় পক্ষ, অপরজন তৃতীয় পক্ষ!
জানা গেছে, কালনার ধর্মডাঙা গ্রামের বাসিন্দা শুভঙ্কর হালদার। ঘটনার দিন দুপুরে তার বাড়ির সামনে অবস্থান নিয়ে বসে পড়েন দুই নারী। দুজনেই নিজেকে ওই যুবকের স্ত্রী বলে দাবি করেন!
গ্রামবাসী জানিয়েছেন, শুভঙ্কর বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু সেই স্ত্রীর সঙ্গে এখন আর কোনো সম্পর্ক নেই। স্ত্রী চামেলি হাওলাদারে দাবি, স্বামী তাকে খেতে দিতেন না। এক মাস ধরে বাপের বাড়িতে রয়েছেন। এমনকি আগেও যে একবার বিয়ে করেছিলেন সে কথা নাকি গোপন রেখেছিলেন তিনি।
এদিকে স্ত্রী বাপের বাড়ি চলে যাওয়ার পর শুভঙ্কর আবারও বিয়ে করেন। সেই স্ত্রীর দাবি, তার সঙ্গে রেজিস্ট্রি করে বিয়ে হয়েছে। টাকা-পয়সাও নিয়েছেন ওই যুবক। এখন হয় টাকা-পয়সা ফেরত দেবে, নয়তো স্ত্রীর সম্মান দেবে।
অভিযুক্ত শুভঙ্কর দাবি করেন, তাকে ফাঁসানো হয়েছে।