যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্প্রতি সৌদি আরব সফরে দেশটির কার্যত শাসক মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে বৈঠক করেন। সাংবাদিক জামাল খাসোগি হত্যাকাণ্ডের নির্দেশদাতা হিসেবে অভিযুক্ত সালমানের সঙ্গে বাইডেনের বৈঠক নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়।
এই ঘটনার দুই সপ্তাহ পর ফ্রান্স সফরে গিয়েছেন যুবরাজ সালমান। ফ্রান্সের বিরোধী নেতারা এই সাক্ষাতের সমালোচনা করছেন।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে বিশ্বজুড়ে জ্বালানিসংকট দেখা দিয়েছে। বিদ্যুতের সম্ভাব্য ঘাটতি সামাল দিতে জ্বালানির সরবরাহ নিয়ে আলোচনা করবেন ম্যাক্রন -সালমান। বৈঠকে সৌদি আরবের আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী ইরানের পারমাণবিক প্রকল্পে লাগাম টানার বিষয়টিও তোলা হবে।
২০১৮ সালে তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে সৌদি দূতাবাসে সাংবাদিক জামাল খাসোগি হত্যাকাণ্ডের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে যুবরাজ সালমানের এটা প্রথম সফর।